মেঘের ক্ষতি করেছে ময়ূরি বুঝতে পেরে ময়ূরীকে থাপ্পড় মারলো নীল! টানটান সাত দিনের প্রোমো দেখে খুশি দর্শক!
জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক ইচ্ছে পুতুল। এই ধারাবাহিকে দেখা যাচ্ছে যে ময়ূরীর সাথে ষড়যন্ত্র করেছিল রূপ, মেঘের কেরিয়ার পুরোপুরি শেষ করে দেওয়ার জন্য আর সেটা সে করতেও পেরেছে। একটা রিসোর্টে গান গাইতে যাওয়ার সময় মেঘকে ওষুধ খাইয়ে এমনটাই করে দেওয়া হয় যে জিষ্ণুর সাথে নানান রকম কুৎসা কেচ্ছা মূলক নিউজ বের হতে থাকে পোর্টালে। অন্যদিকে জিষ্ণুর গানের ক্যারিয়ার পুরোপুরি শেষ হয়ে যায় মেঘের জন্য, মেঘের গুরুজি মেঘের জন্য অপমানিত হয়, মেঘের বাবাকে বাড়ি বয়ে এসে লোক অপমান করে।
নীল নিজের কাজের জায়গায় এক প্রফেসরের মুখ থেকে মেঘ কে নিয়ে নোংরা কথা শোনায় তাকে মারায় নীলকে সেখান থেকে বের করে দেওয়া হয়। এরপর এই সমস্ত কিছুর জন্য মেঘ নিজেকে দায়ী করতে থাকে, সে মনে করে সকলের ক্ষতির দায় তার একার।
তাই একটা সুইসাইড নোট লিখে মেঘ প্রথমে তার মায়ের ঘুমের ওষুধগুলো খায় তারপর বাথরুমে গিয়ে নিজের শিরা কাটে। অন্যদিকে সৌরনীর স্বপ্ন দেখে যে, মেঘ তার কাছে এসে বলছে, মেঘ অনেক দূরে চলে যাচ্ছে, সে আর কখনো ফিরে আসবে না, সে সেখানেই যাচ্ছে,যেখানে সবাই যায়।- তখন সৌরনীল মেঘের বাবাকে ফোন করে, ফোন পেয়ে মেঘের বাবা মেঘের ঘরে ছুটে গিয়ে দেখে দুর্ঘটনা ঘটিয়ে ফেলেছে মেঘ, তারপর অ্যাম্বুলেন্সে ফোন করা হয়। অন্যদিকে নীল আর লাল এসে সবটা জানতে পারে।
আরও পড়ুন : সেরার সেরা এপিসোড!ওমের গায়ে ছোঁয়ানো হলুদ শ্রাবণের গায়েই লাগে!লাভ বিয়ে আজকাল দেখে কী বলছেন দর্শক!
ধারাবাহিকের সম্প্রতি একটি প্রোমো দিয়েছে যেখানে দেখা যাচ্ছে যে, মৃত্যুশয্যায় মেঘ অন্যদিকে এই অবস্থাতেও নীলের কাছাকাছি আসার চেষ্টা করছে ময়ূরী। নীল তখন ময়ূরীকে একটা জোরে থাপ্পর মারে, অন্যদিকে ময়ূরী বলছে, খুব বড় ভুল করলে তুমি নীল।
আর জি বাংলা এই প্রোমোর ট্যাগলাইন দিয়েছে মেঘ মৃত্যুশয্যায়, নীল কি চিনতে পারবে আসল দোষী কে? এই প্রোমো দেখে সোশ্যাল মিডিয়ায় দর্শক খুব খুশি, একজন আবার লিখেছেন যে, “জিও এটাই তো চেয়েছিলাম এতদিনে নীল একটা কাজের কাজ করল।”
