মধুবালার চরিত্র টা এতো দূর্বল বানানো ঠিক নয়। মা এর চরিত্র নিয়ে খেলা হচ্ছে। আমি তো দেখাই বন্ধ করে দিয়েছি।-মনের কথা দেখে বলছেন দর্শক
জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো ‘কার কাছে কই মনের কথা’। এই ধারাবাহিকে দেখা যায় যে, মধুবালার চরিত্রটা ঘড়ির কাঁটার মত ঘুরতে থাকে,সে কখনো শিমুলকে সাপোর্ট করে আবার কখনো নিজের ছেলে পলাশকে সাপোর্ট করে ।
এই যেমন তার ছোটো ছেলে পলাশ ও প্রতীক্ষা দুজনে মিলে শিমুলকে প্রাণে মারতে যায় কিন্তু মধুবালা চায়না শিমুল তার ছেলের বিরুদ্ধে কোর্ট কেস করুক এই কেস যাতে না করে তার জন্য শিমুলকে রীতিমতো কথা শোনাতে ছাড়ে না মধুবালা যা দেখে দর্শক রেগে যাচ্ছেন এই চরিত্রের প্রতি। তাদের বক্তব্য এই চরিত্রটাকে দৃঢ় করা উচিত ,এর নিজস্ব কোন বক্তব্য নেই, কখনো প্রতীক্ষা ,পলাশের কথা অনুযায়ী চলে কখনো বা শিমুলের কথায় চলে।
সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“পলাশকে কোর্ট নোটিশ পাঠাতেই শিমূলকে বাড়ি থেকে তাড়ানোর হুমকি দিলো মধুবালা.! শিমূল স্কুলে বেরোনোর সময়ই কোর্ট থেকে নোটিস আসে.! সেটা দেখেই পলাশ ও প্রতীক্ষা রেগে যায়.! মধুবালার আবার কান ভাঙানো শুরু করে দেয়.! মধুবালা শিমুলকে যাচ্ছেতা ভাবে অপমান করে.!
শিমূলকে বাড়ি থেকে বের করে দেওয়ার হুমকি দেয়.! পলাশও শিমুলকে মারতে যায়.! শিমূল তার শ্বাশুড়ির কথা শুনে অবাক হয়ে যায়.!
So বন্ধুরা, কোর্টে যদি প্রমান হয়ে যায়, যে পলাশ ও প্রতীক্ষা-ই শিমূলকে মারতে চেয়েছে.! তাহলে কি মধুবালা আবার আগের মতো পাল্টি মারবে..?? তোমাদের কি মনে হয়, অবশ্যই কমেন্ট করে জানিও..!!”
এই পোষ্টের কমেন্টে কেউ লিখেছেন, “পাল্টিবাজ মহিলা”,তো একজন নেটিজেন আবার লিখেছেন যে,“মধূবালা র চরিত্র টা এতো দূর্বল বানানো ঠিক নয়। মা এর চরিত্র নিয়ে খেলা হচ্ছে। আমি তো দেখাই বন্ধ করে দিয়েছি।”