বাংলা সিরিয়াল

মিঠিকে মিঠাই সাজাতে গিয়ে সবার অবস্থা নাজেহাল-মিঠির অবস্থা যেন ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি!-মিঠাই দেখে বলছেন নেটিজেন!

৫৬ বারেরও বেশিবার বঙ্গ সেরা হয়েছে জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক মিঠাই। এই ধারাবাহিক রাত্রি আটটার স্লট থেকে সরে গিয়ে সন্ধে ছটার স্লটে চলে গেলেও এই ধারাবাহিকের জনপ্রিয়তা এতটুকুও কমে নি। জি বাংলার জনপ্রিয় এই ধারাবাহিকে সময়ের সাথে সাথে অনেক পরিবর্তন এসেছে যেমন সবথেকে বড় পরিবর্তন হলো এই যে এই ধারাবাহিকের নায়িকা মিঠাই এর মৃত্যু দেখানো হয়েছে।

মিঠাইএর মৃত্যুর পর বেশ কয়েক বছর কেটে গেছে, মিঠাই এর ছেলে শাক্য ও বড় হয়ে গেছে, তাকে নিয়ে সবার নাজেহাল অবস্থা, কারণ মিঠাই এর ছেলে শাক্যকে কেউ ই সামলাতে পারছে না।

সিদ্ধার্থ শাক্য কে নিয়ে অতিষ্ঠ হয়ে পড়েছে, তাই সে ঠিক করেছে যে শাক্য কে সে বোর্ডিং স্কুলে পাঠিয়ে দেবে। এই সময় মনোহরায় একটি নতুন চরিত্র এন্ট্রি নেয়, সে হলো মিঠি। হুবুহু মিঠাই এর মতো দেখতে হলেও তার চরিত্রের মধ্যে মিঠাই এর কিছুই লক্ষ্য করা যায় না।

তবে সে শাক্য কে খুব ভালো মতো ম্যানেজ করতে পারে। সম্প্রতি এই ধারাবাহিকে দেখানো হচ্ছে যে, বাড়ির সবাই মিঠিকে মিঠাই ভাবতে শুরু করেছে। কিন্তু সিদ্ধার্থ এই বিষয়টা একেবারেই পছন্দ করছে না তার বক্তব্য শুধুমাত্র মিঠাই এর মতো দেখতে হলেই যে কেউ মিঠাই হয়ে যেতে পারে না।

মিঠাই এর মধ্যে যে সরলতা বা অন্যান্য বৈশিষ্ট্য ছিল তার কোনটাই অন্যান্য কারোর মধ্যে থাকবে না এবং থাকতে পারে না- এমনটাই বিশ্বাস করে সিদ্ধার্থ। অন্যদিকে মিঠিকে মনোহারায় আটকে রাখবার জন্য হল্লা পার্টির লোক মিঠিকেই মিঠাই তৈরি করতে চাইছে, যেটা অনেকেই মেনে নিতে পারছেন না। একজন নেটিজেন যেমন সোশ্যাল মিডিয়ায় সরাসরি লিখেছেন যে,“মিঠিকে মিঠাই সাজাতে গিয়ে সবার অবস্থা নাজেহাল।

মিঠিকে মিঠাইয়ের মতো শাড়ি পড়তে হবে যা মিঠি পারে না।আবার মিঠিকে বাড়ির বউমাও হতে হবে,সিড তো মিঠাইকে সেরা বউমার মেডেলও দিয়েছিলো।এসব শুনে তো মিঠির মাথায় হাত।অন্য কোনো উপায় আছে কিনা লুকানোর জিজ্ঞেস করছে।

এপিসোডটা জাস্ট ওয়াও ছিল।অনেকদিন পর হল্লাপার্টির এইরকম প্রজেক্ট দেখালো,যদিও আগে তোরসা ছিল না কিন্তু এখন যোগ দিয়েছে।”

Related Articles