নাগলোকে ডুব দিয়েও নাগমণি উদ্ধার করতে পারল না পঞ্চমী! ৭.৪ এ রাঙা বউকে স্লট লিড হতে দেখে বলছেন নেটিজেনরা!
জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো ‘রাঙা বৌ’। এই ধারাবাহিক জুটি হিসেবে কাজ করেন শ্রুতি দাস আর গৌরব রায় চৌধুরী। ত্রিনয়নী খ্যাত এই জুটি দীর্ঘ সময় পর আবার জি বাংলায় ফিরে এসেছে রাঙা বউ ধারাবাহিকের দৌলতে। এই ধারাবাহিকে প্রথম থেকে দেখানো হয় যে,কুশের একটা সমস্যা আছে,সে মাঝে মধ্যেই সব কিছু ভুলে যায়, তবে এটা সে ইচ্ছাকৃত করে না, এটা তার রোগ। অন্য দিকে মামা মামির বাড়িতে কষ্টে বেড়ে উঠেছে পাখি। পাখির অসম্মান দেখে তাকে অসম্মানের হাত থেকে বাঁচাতে তাকে বিয়ে করে শীল বাড়ির বউ করে নিয়ে যায় কুশ। পাখি যদিও কুশের ভুলে যাওয়া রোগের বিষয়ে এখনো সেই ভাবে কিছুই জানে না।
বিগত পর্বে এই ধারাবাহিকে দেখানো হচ্ছিল যে,কুশ পাখিদের গ্রামে গিয়েছে সেখানে গিয়ে কুশকে সাপে কেটেছে, এরপর প্রাথমিক চিকিৎসা করবার পর পাখি নিজেই নিজের মুখ দিয়ে সাপের বিষ বার করেছে ও তারপর কুশকে হাসপাতালে নিয়ে গেছে।
অন্যদিকে স্টার জলসার জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘পঞ্চমী’ গতে বাঁধা ধারাবাহিকের থেকে সম্পূর্ণ অন্য রকম। এই ধারাবাহিকে পঞ্চমী একজন ইচ্ছাধারী নাগিন, যে তার স্বামীকে বাঁচানোর জন্য প্রাণপণ চেষ্টা করে যাচ্ছে প্রত্যেকটা মুহূর্তে। পঞ্চমীর মায়ের মৃত্যুর সন্দেহে নাগ মাতা পঞ্চমীর বর কিঞ্জলকে মারতে চায়, কিন্তু কিঞ্জল নির্দোষ,সে সাপকে মারে নি। সে শুধুমাত্র ভয় থেকে তার বাড়ির লোক দেরকে সাপটাকে মারতে বলেছিলো,তাই সে দোষী হয়ে গেছে।
বিগত সপ্তাহে এই ধারাবাহিকে দেখানো হয়েছে যে কিঞ্জল কে মারতে চিত্রাকে নিয়ে স্বয়ং নাগ মাতা কিঞ্চলের বাড়িতে এন্ট্রি নিয়েছে। কিঞ্জলের সাথে চিত্রার বিয়ে দেওয়ার উদ্দেশ্যে, পঞ্চমী একদিকে এই বিয়েটা ভাঙতে চায়ছে অন্যদিকে নিজের বাবাকে একাই নাগলোক থেকে উদ্ধার করছে সে। টানটান পর্ব ছিল পঞ্চমীতেও কিন্তু টিআরপির ক্ষেত্রে দেখা গেল পঞ্চমী হেরে গেলো রাঙা বৌ এর কাছে।
এই টিআরপি দেখে সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন,“ ৭.৪ স্লট লিড রাঙা বউ!অনেকেই বলেছিল রাঙা বউ নাকি কোনদিনও স্লট পাবে না তাদের মুখে জামা ঘষে রাঙা বউ আজ স্লট লিড এভাবেই যেন এগিয়ে যায়। ”, কেউ আবার বিষয়টাকে অন্যভাবে ঘুরিয়ে বলেছেন যে জলের তলায় নাগলোকে প্রবেশ করেও নাগমনী ও উদ্ধার করতে পারল না পঞ্চমী-উল্লেখ্য নাগমণি এখানে টিআরপি।
