গুলির বন্ধুকে সামনে দাঁড়িয়ে মিঠির মনে পড়ল সে আসলে মিঠাই! আগামী পর্ব দেখে উচ্ছ্বসিত হয়ে লিখছেন নেটিজেনরা!
জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক মিঠাই। ৫৬ বারেরও বেশি এ ধারাবাহিক বঙ্গ সেরা হয়েছে । এরপর এই ধারাবাহিকের টাইমিং স্লট পরিবর্তন করা হয়। কিন্তু নতুন টাইমিং স্লটে গিয়েও দেখা যাচ্ছে মিঠাই রীতিমতো নিজের জায়গা ধরে রেখেছে। নতুন সময়ে এসে দেখা যাচ্ছে যে, মিঠাই মারা যাওয়ার পর বেশ কয়েক বছর কেটে গেছে এই সময়ে মিঠাই সিদ্ধার্থের ছেলে শাক্য বড় হয়ে গেছে। শাক্যর টিউটর হিসেবে এই ধারাবাহিকে এন্ট্রি নেয় মিঠি, যে হুবুহু মিঠাই এর মত দেখতে হলেও সম্পূর্ণ আলাদা একটি মানুষ।
ধারাবাহিকে আরও দেখা যাচ্ছে যে, ঘটনাচক্রে সিদ্ধার্থের সাথে মিঠির বিয়ে হয়ে গেছে এবং তারপর মিঠি মিঠাইয়ের মৃত্যুর রহস্য খুঁজে বার করবার জন্য তৎপর হয়ে গেছে। সম্প্রতি ধারাবাহিকে দেখা যাচ্ছে যে মিঠি আর শাক্য দুজনকে কিডন্যাপ করেছে আদিত্য আগারওয়ালের লোক। অন্যদিকে সিদ্ধার্থ হন্যে হয়ে খুঁজছে মিঠি আর শাক্যকে।
এরপর ধারাবাহিকে আরো দেখা যাচ্ছে যে , আদিত্য আগারওয়াল তার লোক দিয়ে মিঠিকে বেঁধে রেখেছে এবং মাইকিং এর সাহায্যে সে কথা বলছে। সে মিঠিকে জিজ্ঞেস করে তার পরিচয় কী? মিঠি তখন ভাবে যে এই লোকটি কি স্যারের স্ত্রীর মৃত্যুর পিছনে জড়িত?-তারপর সে এটাও ভাবে যে সে যদি মিঠাই বলে তাহলে কি রিয়াকশন হয় দেখা যাক! এই ভেবে সে নিজেকে মিঠাই বলে ইন্ট্রোডিউস করায়।
এটা শুনে আদিত্য আগারওয়াল প্রচন্ড রেগে যায় এবং সে আরো একবার জিজ্ঞেস করে তোমাকে জিজ্ঞেস করছি তুমি সত্যিকরে বলো তোমার পরিচয় কি? দেখা যায় চিৎকার করে মিঠি এইবারও বলছে, বললাম তো আমার নাম মিঠাই।- তারপর আদিত্য আগারওয়াল তার লোকেদের মিষ্টিকে গুলি করার নির্দেশ দেয়। এই এপিসোড থেকে দর্শকরা বলছেন এইবার কি মিঠির মনে পড়বে সে আসলে মিঠাই?