বকবকের একটা লিমিট থাকে!মিঠিঝোরাতে ২২ মিনিট এক বকবক ছাড়া দেখার মতো কিছুই পেলাম না!
ধারাবাহিক হলো বিনোদনের জন্য, মানুষ তার ফাঁকা থাকার সময় অর্থাৎ ফ্রি সময় কিছুটা বিনোদন পেতে খুঁজে নেন টেলিভিশনের বিভিন্ন ডেলি শোপ গুলি।
এই ধারাবাহিক গুলিতে, দর্শক বিভিন্ন সময় তার বিনোদনের বিভিন্ন রকম মাধ্যম খুঁজে পান। তবে কিছু কিছু সময় দর্শক বিরক্ত হয়ে যান এই ধারাবাহিক গুলোর উপর, যখন তারা দেখেন ধারাবাহিকে একই রকম বিষয় বস্তু বারংবার দেখানো হচ্ছে তখন তারা সেই বিষয়টা নিয়ে খিল্লি করেন।
আরও পড়ুন : ‘নীলুর জন্য খারাপ লাগছে! সবাই ওকে অপমান করছে’মিঠিঝোরা দেখে বলছেন দর্শক!
ধারাবাহিক যদি অবাস্তব কিন্তু তবুও যখন তারা ট্রোলিং করার মতই কিছু খুঁজে পান ধারাবাহিকে তখন সেই বিষয়টি নিয়ে তারা রীতিমত ট্রোলিং শুরু করেন ঠিক যেমন সাম্প্রতিককালে জনপ্রিয় ধারাবাহিক নিয়ে দর্শক রীতিমতো ট্রোলিং শুরু করেছেন। জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো মিঠিঝোরা। এই ধারাবাহিকে দেখা যায় যে, নিলু রাইয়ের কথা শুনে বিয়ে করতে রাজি হয়ে যায়।
এরপর বিয়ের পর স্বাভাবিক ভাবেই তাকে স্ত্রী হিসেবে মেনে নিতে পারে না শৌর্য। শুরু হয় তাদের মধ্যে মনোমালিন্য। শৌর্য বিয়ের প্রথম রাত্রেই বলে দেয় যে, বাইরের লোকজন তাদের স্বামী স্ত্রী হিসেবে জানলেও ঘরের ভেতরে তাদের মধ্যে কোন স্বামী স্ত্রীর সম্পর্ক গড়ে উঠবে না।
নিলু এই কথাটা শোনবার পরে কান্নায় ভেঙে পড়ে এরপর যখন সে জানতে পারে যে, তার দিদি রাইকে এখনো ভালোবাসা শৌর্য তখন তার সমস্ত রাগ গিয়ে পড়ে নিজের বড় দিদির উপর।
দিদির প্রতি সে এতটাই রেগে যায় যে বড় দিদির গায়ে হাত তুলতেও সে পিছুপা হয় না। অন্যদিকে ধারাবাহিকের এই পর্ব দেখে বীতশ্রদ্ধ হয়ে উঠছেন দর্শক। দর্শক বলছেন এই চিৎকার চেঁচামেচি কলতলা কালচার ধারাবাহিক দেখা যাচ্ছে না।
একজন পোস্ট করে লিখেছেন যে,“বকবকের একটা লিমিট অন্তত থাকে যেদিন থেকে মিঠিঝোরা দেখা শুরু করছি ২২ মিনিট এক বকবক ছাড়া দেখার মতো কিছুই পেলাম না ”একজন কমেন্ট করে লিখেছেন যে,“ এখন কানে বাজতেছে কি এক চরিত্র একেকটার নিলু তো একদম কল তলার মহিলা আস্তেও তো বলা যায় শুধু চেল্লায় সব”