বাংলা সিরিয়াল

‘নায়িকারা সুপারফাস্ট!রাত জেগে,বাড়ি ফিরে ঘুমিয়ে,উঠে,ব্রেকফাস্ট, স্নান করে পুজো দিয়ে ব্রেকফাস্টের আগেই ফিরে আসা!সময়ের হিসেব মিলছে না!’মেয়েবেলায় মৌয়ের কাজ করা দেখে লিখলেন এক দর্শক

জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক মেয়েবেলাতে দেখা যাচ্ছে যে, মিত্র পরিবারের সবাই বীথি মাসির অনুপস্থিতিতে ডোডো আর মৌ এর ফুলশয্যার খাট সাজিয়েছে, ফুলের গন্ধে ডোডোর অ্যালার্জি রয়েছে, তাই সে হাঁচতে শুরু করে, এই অবস্থায় সে বাড়ির লোকের সাথে একটু রিয়াক্ট করে ফেলে কিন্তু সুস্থ হলে সে সরি বলে, তখন টিকলি বলে শুধু সরি বললে হবে না,দাদাভাইকে গাড়ি করে তাদেরকে লং ড্রাইভ এ নিয়ে যেতে হবে, ভোর বেলায় চা খেয়ে তবে তারা বাড়ি ফিরবে।

সারারাত হৈ চৈ করে ভোর বেলায় বাড়ি ফিরে আসে তারা,এরপর সকালবেলায় বিথির কাকী শাশুড়ি পিসি শাশুড়ি যখন ঘুমে ঢুলছে তখন দেখা যায় যে মৌ কালীঘাট থেকে তার শাশুড়ি বিথির বাবা অসুস্থ বলে তার নামে পুজো দিয়ে ফিরছে, এরপর বিথী বাড়ি ফিরে এলে সে ব্রেকফাস্ট করতে যায়, তখন মৌ জানায় পুজো দিতে যাওয়ার আগে সে ব্রেকফাস্ট কমপ্লিট করে গিয়েছিল, ডিমের কারি আর পরোটা বানিয়ে গিয়েছিলো- এই পর্ব দেখে সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন বলছেন যে, নায়িকারা কীভাবে এত সুপারফাস্ট হয় বুঝিনা? সারা রাত জেগে ভোরবেলায় বাড়ি ফিরে ব্রেকফাস্ট বানিয়ে তারপর স্নান করে কালীঘাটে গিয়ে পুজো দিয়ে ফিরে আসে সকালের ব্রেকফাস্ট এর আগেই।

বীথি বাড়ি ফিরে আসার যে ভিডিওটি চ্যানেল কর্তৃপক্ষ সোশ্যাল মিডিয়ার পেজে আপলোড করেছে তার কমেন্ট বক্সে একজন নেটিজেন লিখেছেন, “অসাধারণ super fast মৌ… নায়িকারা সব পারে!সারা রাত জেগে ভোরে বাড়ি ফিরে ঘুমিয়ে …আবার ঘুম থেকে উঠে ডিমের কারি পরোটা বানিয়ে ও অনান্য অনেক রকম কাজ গুছিয়ে কালীঘাটে পুজো দিয়ে বাড়ি ফিরে আসে …তখন কটা বাজে?. …কালিঘাটের কাছেই/পাশেই কি মিত্রবাড়ি? কালীঘাটের মায়ের মন্দির কি ফাঁকা ছিল? ডিমের কারি রান্না করে মৌ কি স্নান না করেই পুজো দিতে গিয়েছিল? …সময়ের হিসেবটা ঠিক মিলছে না আমার ”

Related Articles