অষ্টমী রকড্ আয়ুষ শকড্!আয়ুষটা এতো ভালোমানুষ আর ইনোসেন্ট অষ্টমী তো পুরো নাকে দড়ি দিয়ে ঘোরাচ্ছে!
জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক অষ্টমীতে দেখা যাচ্ছে চাকরি নিয়ে নবগ্রামে এসেছে অষ্টমী। নবগ্রামে আসার পর থেকে মারার জন্য তার পিছনে পড়ে আছে পুরুষোত্তম সিংহ ঠাকুর। তবে বর্তমানে দেখা যাচ্ছে পুরুষোত্তম সিংহ ঠাকুরের বাড়িতেই ঠাঁই পেয়েছে অষ্টমী,যদিও এটাও পুরুষোত্তম সিংহ ঠাকুরের একটা চাল।
ধারাবাহিকের নতুন প্রোমো দেখেই সেটা স্পষ্ট। তবে বর্তমানে এই ধারাবাহিক দেখে দর্শক বলছেন যে, অষ্টমীর প্রোমোটা প্রথমে ত্রিনয়নীর মত ভেবেছিলাম কিন্তু আবারও দেখার পর বিষয়টা বুঝলাম কোনো গাজা নেই, শুধু মায়ের আশীর্বাদ রয়েছে।অষ্টমী ভবিষ্যৎ দেখেনি, বৌরানী দেবী হয়ে এসে বলেছিল একটা কেড়েছি তো কি হয়েছে আরো চারটে দিয়েছি।
এর মানে একটা ইন্দ্রিয় অচল হলেও বাকি চারটে ইন্দ্রিয় অন্যদের চেয়ে বেশি সক্রিয় হবে তাই বাতাসের অনুভূতি,বিদ্যুতের ঝলকানি এগুলো সে আগে বুঝতে পেরেই দৌড়ে নায়ককে বাঁচাতে যায়, প্রোমোটা বোঝার পর অষ্টমী নিয়ে ইনটারেস্ট বেড়ে গেছে।
ধারাবাহিক টি শুরু হওয়ার পর থেকেই দেখা যায় অষ্টমী যেমন প্রথম দিন থেকে আয়ুষ্মান কে বাঁচাচ্ছে আয়ুষ্মান ও তেমনি অষ্টমীকে সেভ করছে। জি বাংলা এই ধারাবাহিকের একটি প্রোমো দিয়েছে, যেখানে দেখা যাচ্ছে যে, বৌ রাণীর একটা হার পাওয়া যাচ্ছে না বলে পুলিশ এসেছে কিন্তু হারটি পাওয়া যায় অষ্টমীর ব্যাগেই। তখন তুমি তাকে জেলে নিয়ে যাওয়া হয় এবং দুর্জয় বলে এইবার চাকরিটাও যাবে চোরের অপরাধে। অষ্টমী তখন বলে, যার কেউ নেই তার বৌরাণী আছে।
অন্যদিকে গল্পের হিরো আয়ুষ্মান কিছুতেই বিশ্বাস করবে না যে ,অষ্টমী চোর,সে তার বাবাকে বোঝায় কোথাও একটা ভুল হচ্ছে। সম্প্রতি এই ধারাবাহিকের দেখা যাচ্ছে যে,বৌ রাণীর সাজে আয়ুষ্মান কে চমকে দিলো অষ্টমী।
সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“অষ্টমী রকড্ আয়ুষ শকড্! আজকে এই সিন দেখে হাসতে হাসতে শেষ। আয়ুষ আলো আঁধারির মধ্যে মন্দিরে অষ্টমী কে দেখে দূর থেকে ভাবে সে স্বয়ং বৌরানী ঠাকুরের দেখা পেয়েছে। ইমোশনাল হয়ে বসে পড়ে ভক্তি ভরে নমস্কার করে এদিকে অষ্টমীও মজা করে ঠাকুরের মতোন তাকে মাথায় হাত দিয়ে আশির্বাদ করে! পরে আয়ুষ দেখে পুরাই চমকে! আয়ুষটা এতো ভালোমানুষ আর ইনোসেন্ট অষ্টমী তো পুরো নাকে দড়ি দিয়ে ঘোরাচ্ছে!!!”