বাংলা সিরিয়াল

ছেলে বৌমার ফুলশয্যার খাটে মা থেকে শুরু করে দেওর বৌদির কেলেঙ্কারি! ক্ষোভের মুখে “কার কাছে কই মনের কথা” ধারাবাহিক

বর্তমানে জি বাংলার অন্যতম ধারাবাহিক গুলির মধ্যে একটি হলো “কার কাছে কই মনের কথা”। টিআরপি তালিকায় বরাবর বেশ ভালো ফল করে এসেছে এই ধারাবাহিক। দু-তিনবার এক নম্বরেও ছিল।

এই ধারাবাহিকে নায়িকার ভূমিকায় রয়েছেন মানালি দে। তার চরিত্রের নাম হল শিমুল। শিমুলের জীবনের একের পর এক ওঠাপড়া, আর তার পাশে বন্ধুদের থাকার ঘটনাই হলো ধারাবাহিকের মূল বিষয়বস্তু।

ধারাবাহিকের বর্তমান প্লট বলছে, পরাগের সঙ্গে বিবাহ বিচ্ছেদ হয়ে গিয়েছে শিমুলের। তবে মানসিক ভারসাম্যহীন ননদ আর শাশুড়ির কারণে শ্বশুরবাড়িতে থেকে গিয়েছিল সে।

 

বাড়িতে পরাগের দ্বিতীয় বিয়ের তোড়জোড় শুরু হয়। এরই মাঝে পরাগকে বিষ খাইয়ে খুন করার অভিযোগে জেলে যেতে হয় শিমুলকে। যদিও সমস্ত অভিযোগ মিথ্যে প্রমাণ করতে পেরে বর্তমানে জামিন পেয়ে গিয়েছে শিমুল। পরাগের সঙ্গে বিবাহবিচ্ছেদের পরেও শাশুড়ি এবং মানসিক ভারসাম্যহীন ননদের দেখাশোনার জন্য শ্বশুরবাড়িতে থেকে যায় সে।

এদিকে বাড়িতে তখন চলছে পরাগের দ্বিতীয় বিয়ের তোড়জোড়। এরমধ্যে পরাগকে বিষ দিয়ে খুনের চেষ্টার অভিযোগে জেলে যেতে হয়েছে শিমুলকে। বাড়ি ফিরে এসে পুতুলের বিয়ের আয়োজন শুরু করে দিয়েছে।

এই ধারাবাহিকের দর্শকরা জানেন যে, পুতুলের সঙ্গে তার শিক্ষক তীর্থের বিয়ে দেওয়া হচ্ছে। সে নিজেই পুতুলকে বিয়ের প্রস্তাব দিয়েছে। কিন্তু তাদের বিয়েতে বাধা দিচ্ছে তীর্থর বৌদি। তবে দেওরের বিয়েতে কেন বৌদি বাধা দিচ্ছে এই নিয়ে উঠছে প্রশ্ন।

আরও পড়ুন : কুল রাখি? না মান রাখি? অবস্থা হয়েছে অনিকেতের! মনে ঘৃণা পুষে রেখে অনিকেত কাজ হাসিল করছে শ্যামলীর থেকে বিরক্ত দর্শক বলছেন কোন গোপনে দেখে!

নেটিজেনরা মনে করছেন , দেওরকে আঁচলে বেঁধে রাখতেই বৌদি বিয়ে দিতে চাইছে না দেওরকে। বিষয়টা শুধুমাত্র অনুমান নয়। কারণ প্রথম থেকেই তীর্থর বৌদি কারো সাথেই ভালো ব্যবহার করেনা।

সে এমন কিছু কথা বলেছে, যার থেকে মনে হচ্ছে যে দেওরের প্রতি তার একটা অন্যরকম টান রয়েছে। এই নিয়ে পাঁচজনে পাঁচ কথা বলতে শুরু করেছে। ইতিপূর্বে মা ছেলের ফুলশয্যার খাটে একসাথে ঘুমানো এই ভাবেই চর্চায় উঠে এসেছিল।

Related Articles