বাংলা সিরিয়াল

ডি -য়ের কথা শুনে ঠিক কোন রহস্যের নাগাল পাচ্ছে খড়ি? এসবের মাঝেও আনন্দ উৎসবে মেতে রয়েছে ঋদ্ধি-খড়ির পুরো পরিবার

পুজোর আনন্দে মেতে রয়েছে ভট্টাচার্য থেকে সিংহ রায় দুটো বাড়িই। ডি এর উড়ো চিঠি এসে পড়ে খড়ির হাতে। যেখানে স্পষ্ট লেখা থাকে খড়ির প্রিয় জেঠুর মৃত্যু ঘটিয়েছে তার সব থেকে কাছের মানুষ। যাকে সে অন্ধের মত বিশ্বাস করে। এসব জানতে পেরে খড়ি ঋদ্ধির পুলিশ অফিসার বন্ধুকে বলে যে জেঠুর ফাইল আবার রি ওপেন করাতে। আর যেন সে ঋদ্ধিকে কিছু না জানায়।

অন্যদিকে পুজোর আনন্দে দুটো বাড়ির সকলে একসাথে উপস্থিত রয়েছে ভট্টাচার্য বাড়িতে। সেখানে ধুনুচি নাচে মেতে উঠেছে তিন জুটি। ঋদ্ধি খড়ি, দ্যুতি রাহুল এবং বনি কুনাল। তিনটে জুটি খুব সুন্দর করে ধুনুচি নাচ উপস্থাপন করেছে। এসবের মধ্যেই রাহুলের পরিবর্তন চোখে পড়ছে দর্শকের। সে তার বোনকেও স্পষ্ট জানিয়ে দিয়েছে, কিয়ারা যদি নিজে থেকে না শোধরায়, তবে রাহুল তাকে হাতে ধরে শুধরে দেবে। আবার ছোট্ট একটি বাচ্চা মেয়ে রিমঝিম কে নিজের হাতে খিচুড়ি খাইয়ে দিচ্ছে রাহুল। রাহুলের এই পজিটিভিটি দেখে দর্শক বেশ খুশি হয়েছেন।

কিন্তু সবকিছুর মাঝে ঘুরিয়ে সেই একটাই ঘটনা। খড়ির জেঠুর ফাইল রি ওপেন করতে পুলিশ অফিসার কিছুটা জানতে পেরে যায়। তাই সে খড়িকে ফোন করে জানায় ফাইল পুলিশ স্টেশনেই নেই। আর যেটুকু জানা গেছে তা তথ্য সম্পূর্ণ নয়। তথ্য সম্পূর্ণ হলে পুলিশ অফিসার খড়ি কে সম্পূর্ণটা সত্যিটা জানাবেন। তবে পুলিশ অফিসার নিজে খড়ি কে বলছেন যতক্ষণ পর্যন্ত না সবটা জানা যাচ্ছে ততক্ষণ পর্যন্ত যেন ঋদ্ধিমানকে কিছু জানানো না হয়। তাহলে এবার কোন তথ্য উঠে আসবে ঘড়ির সামনে? বিয়ের মুখে বলতে শোনা যায় যে ঘড়ির জন্য অপেক্ষা করছে বড় সারপ্রাইজ? ঠিক কিসের প্রাইস অপেক্ষা করছে? উত্তর দেবে সময়।

Related Articles