বাংলা সিরিয়াল

একজায়গায় দাঁড়িয়ে ডায়লগ আরম্ভ করছে!মিনিমাম 15 মিনিট বেকার বকেই যাচ্ছে!জল থৈ থৈ দেখে বলছেন দর্শক

জল থৈ থৈ ভালোবাসা হলো স্টার জলসার জনপ্রিয় ধারাবাহিক। এটি লীনা গঙ্গোপাধ্যায়ের ধারাবাহিক। প্রত্যেকটি প্রোডাকশন হাউজের ধারাবাহিকের একটি নির্দিষ্ট বৈশিষ্ট্য থাকে, যেমন ব্লুজ প্রোডাকশন হাউসের ধারাবাহিক মানেই নায়িকা মহিষাসুরমর্দিনী তার হাতে দা,কাস্তে এইসব থাকবেই।

ঠিক সেই রকমই লীনা গঙ্গোপাধ্যায়ের ধারাবাহিক মানেই ড্রয়িং রুমে বসে একটা বকবক থাকবে। অন্যান্য প্রোডাকশন হাউজের ধারাবাহিকের মধ্যে যে দ্রুততা লক্ষ করা যায়, সেই দ্রুততা লীনা গঙ্গোপাধ্যায়ের লেখনীর মধ্যে লক্ষ্য করা যায় না। এই কারণে লীনা গঙ্গোপাধ্যায়ের ধারাবাহিককে প্রায়‌ই বোরিং বলে থাকেন দর্শক।

আরও পড়ুন : আদিত্য চৌধুরী রানীর দিকে কু নজরে তাকায় নি! তবে এই মাথা পাগল আন্টিকে একটু সন্দেহ হচ্ছে!-তোমাদের রানী দেখে বলছেন দর্শক!

সম্প্রতি যেমন স্টার জলসার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো জল থৈ থৈ ভালোবাসা। এই ধারাবাহিকে দেখা যাচ্ছে যে তুলির বিয়ে র দ্র এই ট্র্যাক টা কোথায় দ্রুততার সাথে শেষ হবে তা না, দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে একজায়গায় বকবক করেই যাচ্ছে এই ধারাবাহিকের চরিত্ররা।সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“আজ প্রায় এক সপ্তাহ হতে যায় তুলির বিয়ের দিন আর পার ই হচ্ছে না।

যে যেখানে দাঁড়িয়ে ডায়লগ আরম্ভ করছে মিনিমাম 15 মিনিট বেকার বকেই যাচ্ছে, কাহিনীর সাথে কোন মিলই নেই। বিয়ে বাড়ীতে কাজ করার লোকের অভাব অথচ কারুর মধ্যে কোনো ব্যবস্থা নেই। এদিকে টিনটিনের বিয়েটা নামেই হলো কিছুই তো দেখালো না। না বিয়ে , না বৌ আসা , না বৌভাত কিছুই না। এমনকি বিয়ের পর থেকে বৌ কেই একবারও দেখালো না। কেমন যেন দিনদিন অসহ্যকর হয়ে যাচ্ছে পুরো ব্যাপারটা।”

অন্যদিকে বুদ্ধিমতী ওয়ার্ল্ডের বেস্ট মেয়ে তোতার প্রতি রাগের শেষ নেই দর্শকের,ঐ নেটিজেন লিখেছেন যে
,“এদিকে তোতা লেখাপড়ায় এতো ভালো, বুদ্ধিমতী , পৃথিবীর সেরা মেয়ে, সারাদিন সেজেগুজে দাঁত চিপে চিপে ডায়লগ দিয়ে যাচ্ছে।

আরও পড়ুন : এটা তো ধ্রুবর আসল চুল মনে হচ্ছে না!মনে হচ্ছে উইগ পরেছে!-উড়ান দেখে কী বললেন দর্শক?

ননদ কে এতোবড় বিপদ থেকে রক্ষা করতেই পারলোনা, এর থেকে শ্যামলী ভালো, বেশি লেখাপড়া জানে না পাহাড়ি মেয়ে কিন্তু নিজের তীক্ষ্ণ বুদ্ধির জোরে নিজের ননদ কে এই একই বিপদ থেকে রক্ষা করলো। তোতার মতো এতো ন্যাকামি ও করে না। মা এতো করে ডাকলো আর সে ঢ্যাঁটার মতো বসেই রইলো, জায়গা থেকে উঠলোই না। এখানে মায়ের তো কোনো বিপদ হতে পারতো ?”

Related Articles