বাংলা সিরিয়াল

ভাঙলেও মচকায় না কোজাগরী! সব বুঝেও বুকে পাথর চাপা রেখে উদ্যলোককে এগিয়ে দিচ্ছে ময়ূরাক্ষীর দিকে!

স্টার জলসার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হল জল থৈথৈ ভালোবাসা। এই ধারাবাহিকে দেখা যাচ্ছে যে কোজাগরী প্রথম থেকেই ময়ূরাক্ষীর সন্তান খিলখিলের বাবা হিসেবে উদ্যলোককেই সন্দেহ করে ছিলো। তাই সে উদ্যলোককে ময়ূরাক্ষীর কাছে পাঠিয়েছিল যাতে ময়ূরাক্ষী সমস্ত সত্যি কথা উদ্যলোককে বলে।

প্রথম দিকে উদ্যলোকের কাছে সমস্ত সত্যি কথা স্বীকার করতে না চাইলেও পরে উদ্যলোককে বারংবার জিজ্ঞেস করায় এক পর্যায়ে সে ময়ূরাক্ষীকে বলে যে, খিলখিল তার নিজের সন্তান নয়, খিলখিল কে সে রাস্তায় কুড়িয়ে পেয়েছিলো। এমনকি উদ্যলোক বসুকে অনুরোধ করে যে এই সত্যি কথা যেন প্রকাশ না পায়।

কিন্তু ময়ূরাক্ষী এই কথা বললেও ময়ূরাক্ষীর আগের পরের কথা থেকে দর্শকদের মনে রীতিমতো সন্দেহ দানা বেঁধেছে।

এমন কি বসু পরিবারের প্রত্যেকটা মানুষের মধ্যে কেউই খিলখিলের জন্ম বৃত্তান্ত ঠিকমতো বিশ্বাস করতে পারছে না আর কোজাগরী সে কোথাও না কোথাও গিয়ে সমস্তটা বুঝতে পেরেও মানবিকতার খাতিরে ময়ূরাক্ষীর অসুস্থতার কথা ভেবে উদ্যলোককে বারবার এগিয়ে দিচ্ছে ময়ূরাক্ষীর পাশে।

আরও পড়ুন : যোগমায়া কি স্লট পেয়ে গেছে নাকি?সাততাড়াতাড়ি রানীর ডেলিভারির প্রোমো কেন?-যোগমায়ার ভয়েই রানীর ডেলিভারির প্রোমো দিয়েছে বলছেন দর্শক!

সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“কোজাগরী এমন একজন মানুষ যে ভাঙবে তবু মচকাবে না।নিজে কষ্ট পাবে কিন্তু কাউকে বুঝতে দেবে না
ময়ূরাক্ষী খিলখিলের জন্ম বিতান্ত নিয়ে যা প্রকাশ করেছে তা কেউ সঠিক বলে মনে করে নি।সবার মনে কিছু প্রশ্ন ঘোরাফেরা করছে।কিন্তু নিজের বুকে পাথর চেপে কোজাগরী চায় ময়ূরাক্ষীর শেষ সময়ে উদ্দ্যালক বাবু তাঁর পাশে থাকুক।

তাই ময়ূরাক্ষী সাংঘাতিক ভাবে অসুস্থ হয়ে পরলে কোজাগরী তাঁর স্বামী উদ্দ্যালক বাবু কে ময়ূরাক্ষীর সমস্ত দায়িত্ব নিতে বলে
তোতা বড্ড কনফিউজড তাই আজও ঠিক করে উঠতে পারছে না যে ওর কি করা উচিত।আসমান কে কষ্ট দিতে গিয়ে নিজের আজ কষ্টের সাগরে ডুবে গেছে। আসমান কে ঠিক মতন চিনতে পারে নি বলে ই হয়ত ভেবেছিল যে আসমান

আরও পড়ুন : নিজের প্রাণের ঝুঁকি নিয়ে ময়ূরীকে বাঁচালো মেঘ! বোন হিসেবে মেঘের প্রশংসায় পঞ্চমুখ দর্শকরা

জীবনে প্রতিষ্ঠিত হতে পারবে না,কিছু এখন আসমানের উন্নতির কথা শুনে হয়তো মনে মনে অনুশোচনা হচ্ছে তাই বাবার কাছে একটু সময় চাইলেও,বাবা সময় দিতে নারাজ।তাই তোতা সবার কাছে কান্না কাটি করছে,কিন্তু কোনো ফল হয় নি
কিন্তু একটা কথা তো মানতেই হয় যে লাখ কথা না হলে বিয়ে হয় না।তাই হয়তো ময়ূরাক্ষীর অসুস্থতার কারণেই,সবার অজান্তেই তোতার বিয়ে তে বাঁধা পরলো।দেখা যাক কোথায় গিয়ে এই বাঁধা কাটে”

Related Articles