একজন নারীর কাছে সব থেকে বেশি গুরুত্বপূর্ণ হলো তার আত্মসম্মান, সেই কারণে সে সমস্ত কিছু মেনে নিতে পারে কিন্তু আত্মসম্মান চলে যাওয়া এই বিষয়টা মেনে নিতে পারে না। অনেক কষ্টে অনেক দুঃখে অনেক অভাবে অনেক প্রতারণার শিকার হয়ে একজন নারী বাধ্য হয় পতিতাপল্লীতে গিয়ে নিজের শরীর বিক্রি করতে, কেউই স্ব ইচ্ছায় এই পেশায় যান না, ঠিক একইভাবে অনেক যন্ত্রণা পেয়ে অনেক একাকিত্বের মধ্যে থেকে ও কোথাও যাওয়ার জায়গা না পেয়ে একজন নারী তার অপছন্দের পুরুষের সাথে ঘর করে, দিনের পর রাত সেই পুরুষকে সঙ্গ দেয় এবং তার সাথে সময় কাটায়।
যখন একজন নারী সেই সম্পর্ক থেকে বেরিয়ে আসে, তখন সে একজন পুরুষের চোখ দিয়ে নিজেকে দেখে আর ভাবে তার আত্মসম্মানের বোধয় কোথাও কোন কিছু অবশিষ্ট রইলো না।
আরও পড়ুন : কোন গোপনে মন ভেসেছে ও নিম ফুলকে কপি করে জলসাতে আসছে নতুন ধারাবাহিক!নায়িকা শ্লীলতা হানির শিকার!
জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক কার কাছে কই মনের কথাতে দেখা যাচ্ছে যে শিমুল আর পরাগের ডিভোর্স হয়ে যাচ্ছে কিন্তু এই ডিভোর্স হওয়ার পরে শিমুল মন খারাপ করছে না মন খারাপ এই কারণে নয় যে তার বরের সাথে তার ডিভোর্স হয়েছে, তার বর তো প্রত্যেকটা রাতে তাকে নির্যাতন করতো, সে তো বৈবাহিক ধর্ষণের শিকার, তার কষ্ট এই কারণেই হয়েছে কারণ যে মানুষটার সাথে তার ডিভোর্স হয়েছে তার সাথে একসময় সে রাত কাটিয়েছে।
তাই শিমুল তার বন্ধুদের বলেছে মানুষটার সাথে কোন সম্পর্ক রইলো না; অথচ সে আমার শরীরটা জেনে গেলো!
মনের কথায় এইসব হার্ট ব্রেকিং কথা শুনে দুঃখ প্রকাশ করেছেন দর্শক। অনেকের বক্তব্য এই ধারাবাহিকের কিছু কিছু বক্তব্য এমন হয় যা মন চুরি করে নেয়। সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“ “মানুষটার সাথে কোন সম্পর্ক রইলো না অথচ সে আমার শরীরটা জেনে গেল!”
আরও পড়ুন : রোহিতকে বাঁচাতে গিয়ে সাপের ছোবল খেলো ফুলকি! টিআরপি টানতে বড় চমক “ফুলকি” ধারাবাহিকে
কথাটা অনেক হার্ট ব্রেকিং। কথাটা সবাই বুঝতে পারবে না। সিরিয়ালটায় মাঝে মাঝে এমন কিছু সংলাপ দেখাবেই যেটা চোখে জল আনতে বাধ্য!”
