বাংলা সিরিয়াল

মৃত্যুমুখ থেকে ফিরে নীলের কথা ভাবছে মেঘ! ওদিকে রূপের পর্দা ফাঁস করতে প্রস্তুত গিনি,

নিজের নামে অকথ্য নোংরা কথা শুনে সহ্য করতে না পেরে আত্মহত্যা করার চেষ্টা করে মেঘ। বর্তমানে সে হাসপাতালে ভর্তি। তার অবস্থা এতটাই শোচনীয় হয়েছে যে, ডাক্তাররা পর্যন্ত আশা ছেড়ে দিয়েছে মেঘের বেঁচে থাকার বিষয়ে। ব্যাকটেরিয়া ঘটিত সংক্রমণের কারণে আর হাতে মাত্র কয়েক ঘন্টা সময় রয়েছে মেঘের। তার মধ্যে যদি সে সুস্থ হয় তবে ভালো, না হলে আর কিছু করার নেই। এমনটাই জানিয়ে দেয় ডাক্তাররা।

ওদিকে মেঘ যাতে সুস্থ হয়ে ফিরে আসে, তার জন্য ঠাকুরে বিশ্বাসী না হয়েও মা কালীর কাছে গিয়ে পুজো দেয় নীল। কান্নাকাটি করে সে মেঘের জন্য প্রাণ ভিক্ষা চায়। তখন ঠাকুর মশাই নীলের হাতে মায়ের পুষ্প দেয়।

আরও পড়ুন : সুপারস্টার ধরাছোঁয়ার বাইরে সৌমিতৃষা ম্যামকে আনফলো করে দিল দেব! সকলকে আনফলো করা সৌমিকেই আনফলো করলো দেব!

এরপর আবারো হাসপাতালে ফিরে এসে মেঘের সঙ্গে দেখা করতে চাই নীল। মেঘ কোমায় থাকার কারণে কিছু শুনতে না পেলেও, তার সঙ্গে নিজের মনে কথা বলতে থাকে সে।

আর তখনই ঘটে যায় এক অকল্পনীয় ঘটনা। যা কিনা কেউ আশা করেনি। দীর্ঘক্ষণ মেঘের কাছে থাকার পর বেরিয়ে যায় নীল। ঠিক তখনই কোমা থেকে বেরিয়ে আসে মেঘ।

মৃত্যু ভয় কেটে যায় তার। এরপর ডাক্তাররা বলে যে, মেঘের সামনে যেন আগে ঘটে যাওয়া কোন ঘটনা নিয়ে কথা না বলা হয়। অবশেষে কথা বলার অবস্থায় ফিরে আসলে মেঘের সঙ্গে দেখা করে তার মা-বাবা।

আরও পড়ুন : অপরাজিতার সৎ ছেলে অনিকেত!কোন গোপনে মন ভেসেছে তে নতুন টুইস্ট!

মেঘ মা-বাবার সঙ্গে বাড়ি ফিরে যাওয়ার কথা বলে। মেঘের বাবা অনিন্দ্য বাবু মেয়েকে কথা দেয়, খুব দ্রুত তাকে বাড়ি নিয়ে যাবে। মেঘের অবস্থার উন্নতি দেখে বাড়ির লোকজন খুশি হয়।

জ্ঞান ফিরে আসার পর সকলের কথা মেঘ জিজ্ঞাসা করলেও, নীলের কথা জিজ্ঞেস করতে পারে না। কিন্তু মনে মনে নীলের কথা ভাবতে থাকে সে। একবার তার ইচ্ছে হয় নীলের সঙ্গে দেখা করার। ওদিকে গিনি দিব্যেন্দুর বাড়িতে গিয়ে রূপের চক্রান্ত ফাঁস করার জন্য গোপন ক্যামেরা লাগিয়ে তৈরি।

Related Articles