বাংলা সিরিয়াল

আদালতের কাঠগড়ায় সিদ্ধার্থ মোদক! জামিন হবে কি সিডের? জন্মাষ্টমীর পুণ্য তিথিতে গোপালকে পাশে পাবে কি মিঠাই?

গোটা বাংলার সেরার সেরা ধারাবাহিক মিঠাই। কিছুদিন আগেই এই ধারাবাহিকের গল্পে আনা হয়েছে এক বড়সড় টুইস্ট। মারা গেছে, মোদক পরিবারের শত্রু ওমি আগারওয়াল। নিজেকেই নিজে গুলি করে ফেলে সে। সিদ্ধার্থের সাথে হাতাহাতি হওয়ার মধ্যে দিয়েই গুলি চলে নিজের হাত থেকেই। সে সময় পুলিশ উপস্থিত না থাকায় তারা জানতেন না কি ঘটনা ঘটেছে। যার কারণে দোষী সাব্যস্ত করা হয় সিদ্ধার্থকে।

উপর মহলের নির্দেশে পুলিশ সুদীপ্ত রায় ও তার টিম সিদ্ধার্থকে গ্রেফতার করে। সিদ্ধার্ত রাগের বসে ওমিকে গুলি করে দেন এই অভিযোগে। এই ঘটনাটির একমাত্র প্রমাণ মিঠাই, উদয় এবং শ্রী। কিন্তু তাদের কেউ এই ঘটনার সত্যতা প্রমাণ করতে পারেনি। আর এই অভিযোগেই আদালতের কাঠগড়ায় দাঁড়াতে হয়েছে সিদ্ধার্থ মোদককে। এই ঘটনার কারণে জেল যেতে হয় সিডকে। আর তারপরেই দেখানো হয় আদালতে হাজির করা হয়েছে অভিযুক্তকে।

মোদক পরিবারের দুঃখের ঘড়া যেন শেষই হচ্ছে না। সিদ্ধার্ত স্ত্রীঘরে থেকে উপস্থিত হয়েছে আদালতে। অন্যদিকে স্বামীকে নির্দোষ প্রমাণ করতে মিঠাই হাজির হয়েছে আদালতে। সেখানে তার সাথে রয়েছে তার হল্লা পার্টি। আর সাথে করে নিয়ে গেছে সে তার গোপালকে। সিদ্ধার্থ কি এত শান্ত অবস্থায় দেখে মিঠাই নিজেও খুব অবাক হচ্ছে। কিন্তু এখানে তার কিছুই করনীয় নেই।

আদালতের সব প্রমাণ দেওয়ার পরেও যা কিছুই সিদ্ধান্ত হতে পারে। সিদ্ধার্থকে নির্দোষ প্রমাণ করা যেতেও পারে আবার নাও পারে। বারবার সে তার গোপালকে ডাকতে থাকে আর প্রার্থনা করতে থাকে। বলেতে থাকে যে যে উচ্চেবাবুকে বাড়ি ফিরিয়ে না নিয়ে যেতে পারলে মহাবিপদ।

এবারের জন্মাষ্টমী উৎসবে উচ্ছেবাবুকে বাড়ি ফিরিয়ে নিয়ে যাওয়াই একমাত্র লক্ষ্য মিঠাইয়ের। অন্যদিকে বিপক্ষীয় উকিল বারবার আওয়াজ তোলেন যে সিদ্ধার্থ রাগের বশেই নিজের হাতে আইন তুলে নিয়েছেন। যা একেবারেই উচিত হয়নি। এবার শুধু দেখার পালা যে গল্প কোন দিকে মোর নিচে চলেছে।

Related Articles