মনের কথা তো তাও স্ট্রং অপনেন্ট ৩-৪ বার টপার হয়েছে!কিন্তু যোগমায়া তো দেখছি 2+ দিচ্ছে!এর কৃপায় মনে হচ্ছে অনুরাগ আবার টপার হবে!
জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক কার কাছে কই মনের কথাতে দেখা যাচ্ছে যে যখন শিমুল রীতিমতো হেরে যাবে এবং প্রমাণ হয়ে যাবে যে পলাশ নির্দোষ তখনই কোর্টে হাজির হয় পরাগ আর পরাগের সাক্ষ্য প্রমাণেই প্রমাণ হয় যে,পলাশ প্রতীক্ষা দোষী। এরপর পলাশের ৭ বছরের কারাদন্ড হয় আর বেঁচে যায় প্রতীক্ষা। জর্জ সাহেব রায় ঘোষণায় বলে, পলাশকে দোষী সাব্যস্ত করে ৭ বছরের কারাদন্ডে দন্ডিত করা হল।
তবে প্রতীক্ষা ছাড়া পায়,তার কিছু হয় না। অন্যদিকে পুলিশের ভ্যান প্রতীক্ষাকে নিয়ে গেলে প্রতীক্ষা আমার পলাশ, আমার পলাশ করতে করতে গাড়ির পিছনে ছুটতে ছুটতে আসে আর শিমুল সান্ত্বনা দিতে গেলে,প্রতীক্ষাই শিমুলকে শান্ত করে দেয়।
এরপর বাড়িতে ফিরেই প্রতীক্ষা পুরোনো নাটক শুরু করে মধুবালা কে বলে যে, যে মা তোমার ছোটো ছেলেকে তোমার এই বড় ছেলে ও বৌমা মিলে ফাঁসিয়ে দিল,মধুবালা দেবী তো আগে থেকেই পাল্টি খেয়েছিলেন তিনি এবারও সব জানার পরেও পরাগ ও শিমূলকেই দায়ী করেন।
অন্যদিকে শিমুল বলে যে,অনেক হয়েছে, কিন্তু আর না,এবার যদি তুমি ভালোভাবে থাকতে চাও তো এখানে থাকো,নৈলে আমি তোমাকে ঘাড় ধাক্কা দিয়ে বাড়ি থেকে বের করে দেবো। আর এখন থেকে এবাড়িতে আমার নিয়ম চলবে।
অন্যদিকে মনের কথাকে সরিয়ে যোগমায়াকে অনুরাগের ছোয়ার বিপরীতে দেওয়ায় সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,,“মনের কথা তো তাও স্ট্রং অপনেন্ট ৩-৪ বার টপার হয়েছে কিন্তু যোগমায়া তো দেখছি 2+ দিচ্ছে। এর কৃপায় মনে হচ্ছে অনুরাগ আবার টপার হবে। একে কেন দিল 9.30 টায়? বুঝলাম না”