বাংলা সিরিয়াল

রুদ্রই যে ছদ্মবেশে হাসপাতালে গিয়েছিল সেটা বুঝে গেল ফুলকি!জামাইবাবুকে নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করছে দর্শক!

জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো ‘ফুলকি’। এই ধারাবাহিকে দেখা যাচ্ছে যে, ফুলকিতে ফুলকি হলো হাঁপানীর রোগী। অন্য দিকে রোহিত হলো একজন বক্সিং চ্যাম্পিয়ন, কিন্তু যে বছর সে বক্সিং চ্যাম্পিয়ন শিপ জেতে সেই বছরই সে ষড়যন্ত্রের শিকার হয়।

এই ষড়যন্ত্রের কারণে তার বক্সিং লাইসেন্স বাতিল হয়, সে আর কোনদিনও বক্সিং খেলতে পারে না আর এরপর‌ই তার প্রথমা স্ত্রী শালিনী তাকে ছেড়ে চলে যায়‌। এরপর রোহিতের জীবনটা অন্ধকারময় হয়ে যায়,ঠিক তখন‌ই তার জীবনে ফুলকি আসে, একটা ঘটনাক্রমে ফুলকির সাথে তার বিয়ে হয়।

আরও পড়ুন : নিম ফুলে পর্ণার নতুন সতীন সুইটি এলো! পর্ণা সৃজনকে বাঁচালেও খুব বড় ধামাকাদার ভিলেন হতে যাচ্ছে মেয়েটা!

এরপর রোহিত কে মারবার জন্য অনেকবার চেষ্টা করে রুদ্র এবং ফুলকিকে ক্ষতিগ্রস্ত করবার জন্য ও চেষ্টা করে সে। কিন্তু ফুলকি রুদ্রকে সন্দেহ করে,সে সন্দেহ করে যে, রুদ্রই সমস্ত কিছুর মূলে রয়েছে সেই আসল কালপ্রিট।

ফুলকিকে মারার পিছনে যে রুদ্রর‌ই হাত আছে,সেটা রুদ্রের কামানো গাল দেখেই সন্দেহ হয় ফুলকির। তখন সে বুঝতে পারে যে,রুদ্র‌ই ছদ্মবেশে হাসপাতালে গিয়ে ছিলো।

সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“ রুদ্রই যে ছদ্মবেশে হাসপাতালে গিয়েছিল সেটা বুঝে গেল ফুলকি.! রুদ্রের কামানো গাল দেখেই সন্দেহ হয় ফুলকির, যে জামাইবাবু তো কোনোদিন দাড়ি কামায়নি, তাহলে আজকে পুরো দাড়ি কামিয়েছে কেনো.? তখন সে মনে মনে ভাবে যে, সেই আায়াটাকে দেখতে কিছুটা জামাইবাবুর মতোই.!

আরও পড়ুন : সোহাগ চাঁদ সিরিয়ালে আজ সেরা রোমান্টিক এপি হলো!জি বাংলা বা স্টার জলসা হলে ব্যাপক জনপ্রিয় হয়ে উঠতো এই জুটি!

এরপর ফুলকি যখন রুদ্রকে জিজ্ঞেস করে যে তার গালে ব্যান্ডেড লাগানো কেনো.? তখন রুদ্র বলে দাড়ি কাটতে গিয়ে তার কেটে গিয়েছে.! কিন্তু রুদ্র যখন জল খেতে যায় তখন তার ব্যান্ডেড খুলে যায় এবং সেটা ফুলকি দেখে ফেলে.! ফুলকি বলে জামাইবাবু যে বললো দাড়ি কাটতে গিয়ে কেটে গিয়েছে.! কিন্তু ওনার গালে তো কাটার কোনো দাগই নেই, তাহলে আমি যেটা ভাবছি সেটাই কি ঠিক.? এরপর ফুলকি কথাটা রোহিতকে জানায় কিন্তু বরাবরের মতো মাথামোটা রোহিত ফুলকিকে এইসব কথা ভাবতে বারণ করে দেয়.!”

Related Articles