অতি উগ্র নারীবাদী ভাব ফুটে উঠছে জল থৈ থৈ তে! কোজাগরীর কাজকে উগ্র নারীবাদ বলে জল থৈ থৈ ভালোবাসা দেখে দু’ভাগে বিভক্ত দর্শক!
স্টার জলসার জনপ্রিয় ধারাবাহিক জল থৈথৈ ভালোবাসা এমনই একটা ঘটনা নিরিখে তৈরি হয়েছে যে দর্শক স্বাভাবিকভাবেই দুই দলই বিভক্ত হয়ে গেছেন এক দলের মানুষ কোজাগরীর দোষ দেখছেন আর এক দলের মানুষ দোষ দেখছেন বসু পরিবারের। একদলের বক্তব্য হলো,কোজাগরীর লজিক, এই সংসারে তার সম্মান ও পরিচয় নেই।
এটা পেতে সে নিজের গোছানো সংসারে চরম বিশৃঙ্খলা, দ্বন্দ্ব, সংঘাত সৃষ্টি করে সব এলোমেলো করে দিয়েছে। ফুটপাতে ভাতের দোকান খুলেছে। নিজের মেয়েকে অপহরণকারী বস্তিবাসী একজন কে আশ্রয় প্রশ্রয় দিয়েছে। পরিবারেই তার সুদৃঢ় অবস্থান, সম্মান ভালোবাসা হারিয়েছে।
আরও পড়ুন : রুদ্রই যে ছদ্মবেশে হাসপাতালে গিয়েছিল সেটা বুঝে গেল ফুলকি!জামাইবাবুকে নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করছে দর্শক!
আরেকদল মানুষ মনে করেন যে, কোন কাজ যখন ছোট নয় তাহলে হোটেল চালানো করাটা ছোট কাজ কিভাবে হতে পারে? যেখানে তার স্বামী একজন প্রফেসর সেখানে তার মধ্যে এতোটুকু উদার মানসিকতা নেই কেন?
তিনি কেন কাজের মধ্যে এত কিছু ভেদাভেদ করছেন তার ছেলেরাই বা কেন এত কিছু করছে তবে তারা কিসের শিক্ষিত? আরেকদল মানুষ বলছেন, কোজাগরী তো হোম ডেলিভারির ব্যবসা ও খুলতে পারতো রাস্তায় কেন হোটেল খুলতে গেলো?
সোশ্যাল মিডিয়ায় কোজাগরীর আচরণের বিরোধিতা করে একজন লিখেছেন,“এই সিরিয়ালে uddalok ja koreche, je kono baba setai korbe, বাস্তবিক দিক থেকে কোনো বাবা নিজের মেয়ে কে তার kidnapper এর সঙ্গে বিয়ে দেবে না!!
রইল কোজাগোরীর হোটেল, তার স্বামী একটা professor, দুই ছেলে ভালো income করে তার স্বাবলম্বী হবার ইচ্ছা খুব ভালো, কিন্তু রাস্তা তে হোটেল!? Business আছে, homemade food delivery ache না উনি রাস্তা তে হোটেল দেবেন
ভালো চাকরিজীবী ছেলে কোনোদিন মেনে নিবে না যে তার মা হঠাৎ রাস্তায় হোটেল দিওক এই দৃশ্য কষ্টের, অপমানের,
কোনো কাজ ছোট নয় কিন্তু একজন professor কে কেউ যদি বলে আপনার স্ত্রী রাস্তার ধারে হোটেল চালায়, তার কেমন লাগে ?
আরও পড়ুন : গল্প তো এই সবে শুরু! কিজ্ঞল এলেই গল্পে আসল বাজিমাত হবে!
যত সব pseudo feminism marka, উগ্র নারীবাদ মার্কা সিরিয়াল একটা সংসার ভাল তখনই থাকে, যখন ওখানে অতি পুরুষতান্ত্রিক ভাব ও উগ্র নারীবাদী ভাব দুটোই না থাকে|”