বাংলা সিরিয়াল

কোজাগরীকে মহান দেখাবে বলে টিটোর মুখে জাম্বোর সুর বসাচ্ছে!জল থৈ থৈ দেখে বলছেন দর্শক!

স্টার জলসার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো ‘জল থৈ থৈ ভালোবাসা’। এই ধারাবাহিকে দেখা যাচ্ছে যে,কোজাগরীকে তার বাড়ির লোক ফিরিয়ে আনতে চাইলে কোজাগরী পরিষ্কার বলে দেয়, সে বাড়িতে ফিরবে তবে তার একটি শর্ত আছে। এরপর বাড়ি ফিরে এসে কোজাগরী জানায় যে, সে নিজস্ব একটি ব্যবসা করবে, সে একটি ভাতের হোটেল খুলবে যাতে তার নিজের একটা পরিচিতি তৈরি হবে। এরপর সে জানায় যে, তার ব্যবসার সমস্ত কিছু হ্যান্ডেল করবে আসমান।

সবার সহযোগিতায় এবং আসমানের সাহায্যে এইবার খুলে যায় কোজাগরীর ভাতের হেঁসেল। কিন্তু দর্শকদের বক্তব্য যে কোজাগরীর তা শাশুড়ির প্রতি বড্ড বেশি রুড ব্যবহার করে, কেউ আবার বলেন যে কোজাগরীকে মহান করার জন্য টিটোর মুখে জাম্বোর সুর বসানো হচ্ছে বিষয়টা একদম ভালো লাগছে না।

আরও পড়ুন : ছোট রূপাও বুঝতে পারছে, সূর্য দীপাকে ভালোবাসে না! অনুরাগের ছোঁয়াতে নতুন মোড়!

সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“জল থই থই নিয়ে আমার কিছু মতামত:

১)লীনা ম্যাম এবার আস্তে আস্তে টিটোকে জাম্বোর মতো করে তুলতে চাইছেন বোধয়। শুরু থেকে কিন্তু চরিত্রটার শেড মোটেই এমনটা ছিল না। যেটা আমার ভীষণ ভাবে চোখে লাগছে এবং বিরক্তও লাগছে খানিক্টা। কোজাগরী সেদিন বললো: “তোমার বড় ছেলের জন্যেই আমি এতোদিন বাফি ফিরছিলাম না”। মা হিসেবে কথাটা খুব কানে লাগলো এবং টিটো মোটেই এমন কিছু বলেনি যার জন্য কোজাগরীর এটা বলা সাজে

২)বাবা কিংবা মা মারা গেলে এক বছরের মধ্যে হিন্দু রীতিতে বিয়ে হয়না। জানিনা লীনা ম্যাম এটা জানেন কিনা। উনি যেভাবে টিটোর আর কোকোর বিয়ের ব্যাপারটা এগোচ্ছেন। তাতে করে খুব শীঘ্রই বিয়ের ট্র‍্যাক আসবে।

৩)লক্ষ্মী কাকিমা মুদি দোকান ছেড়ে এবার ভাতের হোটেল দিচ্ছেন। তবে এই ট্র‍্যাকটা বেশ মজার হিবে আশা করছি। তবে কথায় কথায় কোজাগরীর হুমকি দেওয়াটা খুব বিরক্তকর। সবাই ওকে ভালোবাসে বলে ও সবাইকে ওর কথা মেনে নেওয়ার জন্য যখন তখন বাড়ি ছেড়ে চলে যাওয়ার হুমকি দেয়। যেটা একেবারেই ঠিক নয়। অন্য অনেক রাস্তা আছে কথায় রাজি করানোর”

আরও পড়ুন : শুভদৃষ্টিতে একে অন্যকে দেখে পাত্র-পাত্রী দুজনেই বিয়ে করতে নারাজ! কথার নতুন প্রোমো বেশ মজাদার বলছেন দর্শক!

এই পোস্টে একজন লিখেছেন যে,“কোজাগরী এত্ত চিৎকার করে যখন অত ভালো শ্বাশুড়ি মায়ের ওপর তখন খুব কষ্ট লাগে।সবাই নরম মাটিতেই আঁছড়ায়,শ্বাশুড়ি যদি পত্রলেখার মত ডেঞ্জারাস হত দেখতাম কীভাবে অত কথা শোনাতে পারত,কোজাগরীর আচরন খুব বাজে লাগছে,ও মিষ্টিকরেও তো বোঝাতে পারে আর টিটোর ব্যাপারটা পুরো ঠিক বলেছো,কোজাগরী কে মহান দেখাবে বলে টিটোর মুখে জাম্বোর সুর বসাচ্ছে”

Related Articles