আর কত হাঁদা হয়ে থাকবে স্বয়ম্ভু!দেবুদাও বুঝে গেল জগদ্ধাত্রীর শরীর খারাপ শুধু স্বয়ম্ভুই বুঝতে পারছে না!
বেশিরভাগ ক্ষেত্রে ধারাবাহিকে দেখা যায় যে, নায়কের কিছু হলে সমস্ত সমস্যা নায়িকা বুঝে যায় আর নায়িকার যদি কিছু হয়, তাহলে সমস্ত সমস্যা বুঝে যায় নায়ক। সচরাচর ধারাবাহিকে এমনটাই হয় আর এই ভাবেই গড়ে ওঠে নায়ক নায়িকার মধ্যে স্ট্রং বন্ডিং। কিন্তু জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক জগদ্ধাত্রীকে এই সকল ধারাবাহিকের মধ্যে ফেলা চলে না এখানে নায়ক নায়িকার মধ্যে কোন কেমিস্ট্রি ফুটে ওঠে না।
ধারাবাহিকের নায়ক স্বয়ম্ভু এমন মিউট একটি ক্যারেক্টার, যে ক্যারেক্টারটি কে নিয়ে প্রায় তুমুল সমালোচনা হয়, সমালোচনার কারণ একটি ই, জগদ্ধাত্রী বিপদে আপদে এমনকি চাকরির কোন কেস সল্ভিং এও দেখা যায় না জগদ্ধাত্রীর পাশে স্বয়ম্ভুকে। জগদ্ধাত্রী যখন প্রেগন্যান্ট হলো তখনও তার পাশে স্বয়ম্ভু ছিল না তারপর জানা গেল যে জগদ্ধাত্রীর একটা রোগ হয়েছে কিন্তু এই রোগের কথা জগদ্ধাত্রী পুরোপুরি চেপে যায়।
কিন্তু ধারাবাহিকে দেখানো হয় যে, কৌশিকী থেকে শুরু করে দেবুদা পর্যন্ত বুঝতে পারছে জগদ্ধাত্রী কোথাও একটা সমস্যা হচ্ছে, কিছুতো একটা তার হয়েছে যে কারণে তার মাথা ঘুরছে, তার শরীর খারাপ হচ্ছে, কিন্তু স্বয়ম্ভু বর হয়েও কিছুই বুঝতে পারছে না। দর্শক বলছেন স্বয়ম্ভুকে আর কত মিউট করে রাখবেন পরিচালক? সে বাচ্চার বাবা হয়ে গেল এবার তো তার চরিত্রের মধ্যে অন্যান্য শেডগুলো দেখানো প্রয়োজন।
সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“আর কত হাঁদারাম হয়ে থাকবে স্বয়ম্ভু
বাচ্চার বাপ হয়ে যাচ্ছে এবার তো একটু চালাক বানাতে পারে পরিচালক
আরও পড়ুন : নীলু মা হয়েছে!কিন্তু এই বাচ্চার বাবা শৌর্য নয়!-রাই শৌর্যকে মেলানোর জন্য নতুন টুইস্ট মিঠিঝোরা তে?
জগদ্ধাত্রীর মাথা ঘুরালে,শরীর খারাপ লাগলে কৌশিকীর চোখে পরে কিন্তু স্বয়ম্ভুর চোখে পড়ে না
দেবুদা পর্যন্ত বুঝে যাচ্ছে জগদ্ধাত্রীর কিছু হইছে কিন্তু স্বয়ম্ভু এইসবের কিছুই দেখতে পায় না
স্বয়ম্ভু ফ্যানরা ঝগড়া করবেন যেটা সত্যি সেটাই বললাম
জগদ্ধাত্রীর সকল সমস্যা বড়দি আগে বুঝে যায় আর স্বয়ম্ভু বোকার মতো দাঁড়িয়ে থাকে অফিসেও বাড়িতেও”