বাংলা সিরিয়াল

শিমুল ধরে ফেলেছে সবটা বুঝেই কাঁদো কাঁদো মুখ হয়ে গেল প্রতীক্ষার!এবার কি আরো ভয়ানক হয়ে উঠবে পলাশ প্রতীক্ষা?

জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক কার কাছে কই মনের কথাতে দেখা যাচ্ছে যে,শিমুলকে বাঁচিয়ে নিলেও পরাগ কিন্তু নিজেকে আড়াল করেই রাখে। শিমুল কিছুতেই বুঝতে পারে না কে তাকে বাঁচালো,তবে কে তাকে মারতে চায় এই নিয়ে তার মনের মধ্যে প্রশ্ন ওঠে।

ধারাবাহিকে দেখা যায় যে, তীর্থের কাছ থেকে ফোন পেয়েই প্রতীক্ষা ও পলাশ ভয় পেয়ে যায়, তারা ভাবে সন্দেহের তীর হয়তো তাদের দিকে ঘুরে গেছে।
না হলে যে মানুষ কখনো তাদের ফোন করেনি সেই মানুষ তাদের কেন ফোন করবে?

আরও পড়ুন : দেবী হোক বা খল সব চরিত্রে পারফেক্ট পায়েল দে! বারবার তাকে কাজে দেখতে চাই!-বলছেন গুণমুগ্ধ দর্শক

এরপর তারা বাড়ি যায়,সেখানে শিমুল বলে, যে তোমরা কি ঐ রাস্তা দিয়ে গিয়েছিলে? তখন পলাশ বলে না তো, আমরা তো যাই নি। শিমুল তখন বলে যে, আমি তো একবারও বলি নি কোন রাস্তা, তাহলে তুমি বুঝলে কি করে? পলাশ থতমত খেয়ে বলে, আমি তো জানি তুমি ঐ ফ্যাক্টরীর রাস্তা দিয়েই যাওয়া-আসা করো!

এরপর শিমুল বলে, তাকে কেউ মারার চেষ্টা করেছিলো, কিন্তু কেউ একজন তাকে বাঁচিয়ে নিয়েছে,তখন পলাশ বলে,তুমি কি কাউকে সন্দেহ করছো? শিমূল বলে, হ্যাঁ করছি তো। পলাশ বলে, শতদ্রু নয় তো? কেননা তুমি তাকে ধোকা দিয়েছো!

শিমুল বলে, শতদ্রু এটা কখনোই করতে পারে না। এরপর পলাশ বিপাশার বর চন্দনদার কথা তোলে কিন্তু শিমুল সেক্ষেত্রেও না বলে। এরপর শিমুল জানায়, সে একজনকে সন্দেহ করে কিন্তু সে নামটা এখনই বলবে না।সিওর হয়ে বলবে। প্রতীক্ষা তখন জিজ্ঞেস করে যে,“তুমি থানায় জানিয়েছো?”

আরও পড়ুন : সাহানা আন্টি মানেই এসব! গল্প শুরু করেছিল প্রেম প্রতিজ্ঞা দিয়ে এখন দেখাচ্ছে কুটনামি, শয়তানি, সতিন গিরি!

শিমুল জানায়,পুলিশই তো তাকে উদ্ধার করে বাড়িতে দিয়ে গেছে,তাই না চাইতেও পুলিশ তো এই কেসের সাথে জড়িয়ে গেছে। তখন প্রতীক্ষা কাঁদো কাঁদো স্বরে বলে, দিদি তুমি পুলিশকে জানিওনা, সব ব্যাপারে কি পুলিশকে জড়ানো ভালো, বলো! শিমুল জানায়,সে না চাইতেও পুলিশ জড়িয়ে গেছে আর এখন সেও সত্যিটা জানতে চায়। দর্শক বলছেন বেশ হয়েছে এরকমটাই হওয়া উচিত ছিল।

Related Articles