জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো মিঠিঝোরা। এই ধারাবাহিকে দেখা যায় যে , বর্তমানে স্রোত এবং রাই দুজনেই এক কঠিন সমস্যার সম্মুখীন হয়েছে, আর দুজনের সাথে সমস্যাটা এমন ভাবে জড়িয়ে গেছে যে তাদের দুজনকেই এই সমস্যার সমাধান করতে হবে এবং সম্মানের সাথে এই লড়াইয়ের সামনাসামনি হতে হবে।
ধারাবাহিকটি দেখে একজন দর্শক লিখেছেন যে, “দুই অগ্নিপরীক্ষার সামনে দাঁড়িয়ে দুই বোন.! পারবে কি তারা সফল হতে.?” রাইয়ের কথা শুনে অনির্বান রাইকে ১ দিনের সময় দিয়ে দেয় আর সেটা দেখে সুদীপ্ত মোটেও খুশি হয় না।
সুদীপ্ত অনির্বাণকে বলে যে, ঐ রাই মেয়েটা বাড়ি ছেড়ে পালিয়ে যাবে বলেই এই সময়টা চেয়েছে, কিন্তু অনির্বান কোনো কথা শোনে না, সে তার সিদ্ধান্তেই অনড় থাকে।
অন্যদিকে রাই অফিস থেকে বেরিয়ে কাউকে একটা সাহায্যের জন্য একটা ফোন করে তারপর সে স্রোতকে ফোন করে আর বলে তার বাড়িতে ফিরতে দেরি হবে এটা যেন স্রোত বলে দেয়। স্রোত তার দিদির কথা শুনে বুঝে যায়, যে, কিছু তো একটা হয়েছে,কিন্তু রাই কথাটা এড়িয়ে যাওয়ার চেষ্টা করে। কিন্তু স্রোত তাকে বলে যে সে তার দিদিকে সাহায্য করতে চায়, তাই রাই শেষমেষ সত্যি কথা স্বীকার করে।
অন্যদিকে স্রোত কলেজে প্রিন্সিপাল স্যারের কথায়
সার্থক স্যারের গানে নাচতে রাজি হলেও সার্থক স্যার এটা কিছুতেই মানতে পারে না, যে তার গানে স্রোত পারফর্ম করবে, তাই এক প্রকার স্রোতের ফেলের অপেক্ষাতেই প্রহর গুনছে সার্থক স্যার কিন্তু স্রোত ঠিক করেছে ,সে পাশ করবেই আর তার জন্য সে জোরকদমে প্র্যাক্টিস করতে থাকে।
তাই বলা যায় তিন বোনের গল্পের মধ্যে দুই বোন রীতিমতো কঠিন পরীক্ষার সম্মুখীন তা অগ্নিপরীক্ষা বললেও ভুল হবে না।
