স্কুলে পড়াকালীন সময়ে ছোট ছোট চিরকুটে ডাক্তার পাঠিয়েছিল প্রেমের চিঠি, ভয়ে পেয়ে মস্ত বড় কান্ড করে বসে ছিল সৌমিত্রিশা
২০২০ সালের ৪ ঠা জানুয়ারি জি বাংলার পর্দায় প্রথম শুরু হয় মিঠাই ধারাবাহিকটি। প্রথম থেকেই এই ধারাবাহিকটি ব্যাপক জনপ্রিয়তা অর্জন করেছে। একাই বাজার কাঁপাচ্ছে মিঠাই। তাই প্রতিটা বাঙালি পরিবারের ড্রয়িং রুমে ঢুকে গেছে মিঠাই রানী। এই ধারাবাহিকটির জনপ্রিয়তা পাওয়ার সবথেকে মূল কারণ হলো এই ধারাবাহিকটি শুরু হয়েছে এক যৌথ পরিবারের সুখ-দুঃখের গল্প নিয়ে। যে যৌথ পরিবারের সকলের আদরের বউ হলেন মিঠাই রাণী। জীবনের প্রথম ধারাবাহিকের মধ্যে দিয়েই মিঠাই জনপ্রিয় হয়ে ওঠে সকলের কাছে ।
সিরিয়ালের পাশাপাশি এই অভিনেত্রী সোশ্যাল মিডিয়াতেও বেশ অ্যাকটিভ। তিনি নিজের ব্যক্তিগত জীবনের নানা ভিডিও এবং ছবি শেয়ার করেন অনুরাগীদের জন্য। অপরদিকে সাধারণ মানুষরাও তাদের প্রিয় তারক তারকাদের ব্যক্তিগত জীবন সম্পর্কে জানার জন্য বেশ উৎসাহী। সৌমিতষ্ণার অনুরাগীরাও অভিনেত্রীর ব্যক্তিগত জীবনের ঘটনা জানার জন্য বেশ উৎসাহী। এই অভিনেত্রী এক সাক্ষাৎকারে নিজের জীবনের কিছু বিশেষ মুহূর্ত শেয়ার করেন যা বেশ মজার।
নায়িকা যখন স্কুলে পড়েন তখনই পেয়েছিলেন প্রেমের প্রস্তাব। তারপর অভিনেত্রী কি উত্তর দিয়েছিলেন সেটা নিজের মুখেই প্রকাশ করেন এক ভিডিওর মাধ্যমে।
স্কুলে পড়াকালীন নায়িকা ছোট ছোট চিরকুটে করে প্রেমের চিঠি পায়। সৌমি তখন পড়তেন গার্লস স্কুলে। তাই তিনি বুঝতে পারেননি যে কোন ছেলেটি তাকে প্রেমের প্রস্তাব দিচ্ছেন। পরে ধীরে ধীরে পুরো ঘটনাটি জানতে পারেন। যে ছেলেটি সৌমিতৃষ্ণাকে প্রেমের প্রস্তাব দিচ্ছিলেন তিনি ডাক্তারি পড়তেন। হঠাৎ কোনো কারণে বারাসাতে এসে সৌমিতৃষ্ণাকে পছন্দ হয় ছেলেটির।
অভিনেত্রীর বান্ধবীদের কাছে ছেলেটি জানতে চায় যে অভিনেত্রী কখনো একা বের হয় কিনা। কিন্তু অভিনেত্রীর বাড়িতে এত কড়া শাসন ছিল যে তাকে একা বেরোতে দিত না। ওই ছেলেটি তখন অভিনেত্রীর বান্ধবীদেরকে রিকোয়েস্ট করে সম্পর্কটি জোড়া লাগানোর জন্য। অভিনেত্রীর বান্ধবীরা ও চকলেটের বিনিময়ে সম্পর্কটি জোড়া লাগানোর প্রতিজ্ঞা করে। তারপর একদিন সৌমির ফোন নাম্বার পেয়ে ছেলেটি মেসেজ করে এবং কিভাবে নম্বরটি পেল সেটি বিস্তারিতভাবে অভিনেত্রী কে জানাই।