‘নিম ফুলের মধুতে মৌমিতার বলা কথা পুরো ঠিক! সৃজনের জন্যই তিন্নির এতো বাড়বাড়ন্ত’দত্ত বাড়িতে মৌমিতার বলা কথাকেই সাপোর্ট করছেন দর্শকরা!
জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক নিম ফুলের মধুতে দেখা গিয়েছিল যে পর্নার থেকে সৃজনকে আলাদা করবার জন্য একটা সুন্দর পরিকল্পনা করেছে সৃজনের মা কৃষ্ণা। কৃষ্ণা প্রথমে তাদের বাড়ির বউ অর্থাৎ পর্নার বড় জা মৌমিতাকে মাতঙ্গী মা সাজিয়ে পর্ণাকে ভুলভাল কথা বোঝাতে থাকে।
সাধিকার পরিচয় দিয়ে মাতঙ্গী মা পর্ণাকে বলে যে, তার বৈধব্য যোগ আছে তাই তাকে এক বছর ব্রহ্মচারিণী রূপে থাকতে হবে এবং মহা মৃত্যুঞ্জয় মন্ত্র জপ করতে হবে। এরপর এই মৌমিতাই মাতঙ্গী মা সেজে পর্ণার অনুপস্থিতির সুযোগ নিয়ে দত্ত বাড়িতে প্রবেশ করে। তারপর সে বাড়ির সবাইকে বলে যে সতী লক্ষ্মী একজন মেয়ের সাথে সৃজনের বিয়ে দিতে হবে,সেই সতী লক্ষী মেয়ে নাকি তিন্নি। যারা এই ধারাবাহিক নিয়মিত দেখেন তারা জানেন তিন্নি আসলে মৌমিতা নিজের বোন।
এইসব করবার আগে আরও একটি কাজ তারা করেছিল সেটা হল পর্নার ছবি বিকৃত করে তার একটা বন্ধুর সাথে তার বিয়ের ছবি প্রস্তুত করেছিল আর এই সমস্ত পরিকল্পনায় তাদের সঙ্গ দিয়েছিল সৃজনের মা কৃষ্ণা। কিন্তু তিন্নির সাথে বিয়ের মুহূর্তে পর্ণা হাজির হয়ে যায় এবং সকল মুখোশ খুলে ফেলে তখন কৃষ্ণাও নিজের ঘাড় থেকে সমস্ত দায় ঝেড়ে ফেলে সবটা মৌমিতার উপর চাপায়। এরপর ধারাবাহিকে দেখা যাচ্ছে যে মৌমিতা নিজের সাপোর্টে যে কথাগুলো বলছে সেই কথার সাথে একমত হয়ে উঠছেন দর্শকও।
একজন নেটিজেন লিখেছেন যে, “আমি কি একাই যে আজ দত্ত বাড়ির উঠোনের ঝামেলায় মৌমিতাকে সাপোর্ট করছি
মৌ ঠিকই বলেছে
সৃজন এতদিন তিন্নিকে নিজের কাজের জন্য ব্যবহার করেছে ,, সবসময় “তিন্নি এটা কর , ওটা কর ” করলে তো ওর মনেই হতেই পারে তোমার জীবনে ওর একটা গুরুত্ব আছে
নাকি সবাই সৃজনের দাসী
এমনকি কদিন আগেও লেবু খাওয়া নিয়ে তো কম ন্যাকামি করেনি”