বাংলা সিরিয়াল

‘পঞ্চমী যা হাই ভোল্টেজ হচ্ছে, পরের পর্বের জন্য অপেক্ষা করা যাচ্ছে না’পঞ্চমীর ধামাকাদার পর্ব দেখে লিখছেন নেটিজেন!

স্টার জলসার জনপ্রিয় ধারাবাহিক পঞ্চমী‌ এইবার রীতিমতো জমে উঠেছে, কোনরকম ফালতু গল্প নেই, রীতিমতো টানটান জমাটি এপিসোড। পঞ্চমী আর পঞ্চমীর সহায়ক নাগ মাতা দুজনেই যখন চিত্রবাহনের কব্জায় পড়ে রইল তখন পঞ্চমী নীলকন্ঠের দ্বারস্থ হয় এবং স্বয়ং নীলকন্ঠ পঞ্চমীর কথা শুনে ছোট্ট শিশুর বেশ ধরে কিঞ্জলের কাছে আসে এবং চিত্রার থেকে কিঞ্জল কে রক্ষা করে। ঠিক এই সময় চিত্রার অবস্থান দেখতে চেষ্টা করে চিত্রার গুরুদেব চিত্রবাহন কিন্তু যেহেতু নীলকন্ঠ চিত্রার কাছে আছে তাই তিনি ব্যর্থ হন চিত্রার অবস্থান দেখতে।

তখন চিত্রার চিন্তায় চিন্তিত হয়ে তিনি কিঞ্জল দের বাড়ি যান, অন্যদিকে সাপেদের পাহারায় রেখে যান পঞ্চমীকে। পঞ্চমী একটু একটু করে জ্ঞান ফিরে পায় ও বাবার নীলকন্ঠের আশীর্বাদে বাবার প্রসাদী দুধ খেয়ে শক্তি ফিরে পেয়ে উঠে বসে। অন্যদিকে পঞ্চমীকে যাতে সাপেরা ছোবল না মারে সেই কারণে নাগমাতা শঙ্খিনী পঞ্চমীর রূপ ধরে পালাবার চেষ্টা করে যাতে সাপেরা শঙ্খিনীকে আঁকড়ে ধরে! এইবার পঞ্চমী বাবা নীলকন্ঠের প্রসাদের দুধ অমৃত সম বলে সাপেদের সেই দুধের প্রতি আকর্ষণ করে আর সকল সাপেদের মেরে ৯৯ টা মনি হাসিল করা ঘড়া নিয়ে পালায় চিত্রবাহনের ডেরা থেকে তাকে সঙ্গ দেয় শঙ্খিনী।

অন্যদিকে চিত্রবাহন চিত্রার বাড়িতে গিয়ে নীলকণ্ঠকে চিনতেও পারে না এবং তাকে জব্দ করতে পারে না আর অপরদিকে পঞ্চমী ও শঙ্খিনী মিলে ৯৯টা মনে জলে ফেলে দেয় তারপর চিত্রবাহনের সকল শক্তি হ্রাস হয়ে যায়। পরবর্তী পর্বে দেখা যাচ্ছে পুলিশ আসে নীলুর প্রকৃত পরিচয় জানার জন্য তখন নিলু বলে তার নিজের কোন বাবা মা নেই তবে পাতানো মা আছে, তার পাতানো মা খুব শিগগিরই আছে। তখন দরজার গোড়ায় পঞ্চমী বাবু বলে দাঁড়ায়।

সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“ভাই রে ভাই
পন্চু যে হাই ভোল্টেজ হচ্ছে
পরের এপিসোড এর জন্য অপেক্ষা করা যাচ্ছে না ”-বলাইবাহুল্য এখানে পঞ্চমীকেই এক্সাইটমেন্ট এর ঠেলায় পড়ে পঞ্চু বলে লেখা হয়েছে।

Related Articles