বাংলা সিরিয়াল

শ্যামলীর মতো আমিও জগদ্ধাত্রী দেখতে ভালোবাসতাম কিন্তু একি! পিতৃ পরিচয়ের নাম গন্ধ নেই এক চেয়ার নিয়ে টানাটানি!-কোন গোপনে জগদ্ধাত্রীর প্রমোশন নিয়ে কী বলছেন দর্শক?

জি বাংলায় নতুন একটি ধারাবাহিক এসেছে ‘কোন গোপনে মন ভেসেছে’। এই ধারাবাহিকে দেখা যায় যে, গল্পের নায়িকা শ্যামলী পাহাড়ে একটি হোটেল চালাতো, সেই হোটেল চালানোর টাকাতেই তাদের সংসার চলতো, আর তার দুই ভাই তার টাকা নিয়ে নেশা করতো।

অথচ এত কিছুর পরেও পরিবারে এতটুকু সম্মান পায় নি সে, তুচ্ছ তাচ্ছিল্য পেয়ে থেকে গিয়েছিলো সেখানে মায়ার টানে, এরপর মাস্টারমশায় এর সৎ উপদেশে সে নিজের বাড়ি ছেড়ে কলকাতায় পাড়ি দেয় এবং অনিকেতদের বাড়িতে উঠে আসে। কিন্তু গ্রামে থাকাকালীন ও শ্যামলীর একটি নেশা ছিল যে নেশাটি অনেকেতদের বাড়িতে এসেও যায় নি।

আরও পড়ুন : রূপা মারা গেছে শুনে অনুরাগের প্রত্যেকের অভিনয় অসাধারণ! কাঁদিয়ে দিলো সকলকে

সেটা হলো টিভি সিরিয়াল দেখা। সে টিভি সিরিয়াল দেখতে খুব ভালোবাসে এবং একটি বিশেষ ধারাবাহিক সে দেখে, বলা চলে সেই বিশেষ ধারাবাহিকের সে ফ্যান, সেটা হলো জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক জগদ্ধাত্রী।

তাই প্রায়ই দেখা যায় যে শ্যামলী মোবাইল নিয়ে বসে জগদ্ধাত্রী ধারাবাহিক দেখছে। এখন এই বিষয়টাকে কেন্দ্র করে সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন জগদ্ধাত্রী নিয়েও কিছু বক্তব্য প্রকাশ করেন। শ্যামলীর জগদ্ধাত্রী দেখার ছবি তুলে সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন একটি পোস্ট করেছেন।

সোশ্যাল মিডিয়ায় ঐ নেটিজেন লিখেছেন যে,“এক সময় শ্যামলীর মত আমিও জগদ্ধাত্রী দেখতাম। কিন্তু ও কি কথা পিতৃ পরিচয় পাওয়ার নাম গন্ধ ও নেই, এক চেয়ার নিয়ে টানাটানি। তার উপরে আবার কেস ফেস ঢুকে গেছে ও ফ্যামিলি ড্রামা ও কম দেখায় । দেখা বাদ দিলাম।

আরও পড়ুন : অল্প বয়সের কঠিন অভিজ্ঞতা রূপাকে দিয়ে বড় মানুষের মত কাজ করাচ্ছে! বাস্তবে এটাই হয়! রূপা চরিত্র দেখে মুগ্ধ দর্শক!

ছেলে মানুস তো তাই একটু ধৈর্য কম তবে মা কাকিমারা আজকাল অনেক বেশি উন্নত হয়ে গেছে বলতে হবে। যারা কুটকাচালি বাদ দিয়ে পুলিশ কেস দেখতে অভ্যস্ত।
যাইহোক দেখতে ভুলবেন না কোন গোপনে মন ভেসেছে রাত সাড়ে আটটায় জি বাংলায় ও গীতা এলএলবি প্রতিদিন সাড়ে ছয়টায় শুধুমাত্র স্টার জলসা।”

Related Articles