মিঠাই মিঠি যমজ বোন! অভাবের সংসারে মিঠিকে বেচে দিয়েছিল মামি! এতদিনে বোঝা গেল কেন শাক্যর প্রতি টান অনুভব করে মিঠি!
জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক মিঠাই। এই ধারাবাহীকে মিঠাই মারা যাওয়ার পর প্রায় সাড়ে তিন বছর কেটে গেছে এই সময় পর্বে এই ধারাবাহিকে দেখানো হয়েছে যে মিঠাই মারা যাওয়ার পর মিঠি নামের একটি মেয়ে মনোহরায় এন্ট্রি নিয়েছে, শাক্যর টিচার হয়ে। পরবর্তীতে দেখা যায় যে, এই মিঠি শাক্যকে ভীষণ ভালোবাসে এবং মায়ের মত আগলে রাখে প্রতিটা ক্ষেত্রে। শাক্যর প্রতি সে একটা আলাদা বন্ডিং অনুভব করে, এই বন্ডিংটা এতটাই অদ্ভুত যে, শাক্যর জন্য সে সব কিছু করতে রাজি।
মিঠাই মৃত্যু রহস্যের সমাধান করবার জন্য মিঠি বারংবার মিঠাই সেজেছে, এমনকি নিজে বুক পেতে গুলি পর্যন্ত খেয়েছে। ঘটনাচক্রে এই মিঠির সাথেই বিয়ে হয়ে গেছে সিদ্ধার্থের, এই বিয়েটা হয়ে যাওয়ার পর সবাই যখন ভাবছে যে, এইবার দেখা যাবে মিঠি মিঠাই,তখন সকলকে চমকে দিয়ে দেখা যাচ্ছে যে, মিঠি আর মিঠাই আলাদা এবং মিঠাই ধারাবাহিকে ফিরে আসছে।
ধারাবাহিকের নতুন প্রোমোতে দেখা যাচ্ছে যে, ফায়ার এক্সিডেন্ট এর সময় মিঠাই প্রেগন্যান্ট ছিল আর ফায়ার অ্যাক্সিডেন্টের পর মিঠাই এর সমস্ত স্মৃতি শক্তি হারিয়ে যায়। এরপর বিগত বছরগুলিতে মিঠাই এর একটা ছোট্ট মেয়ে হয়েছে যার নাম মিষ্টি। এই মিষ্টি কে নিয়ে এখন স্মৃতিশক্তিহীন মিঠাইয়ের সময় কাটছে। তবে ধারাবাহিকে মিঠি আর মিঠাইয়ের মধ্যে যোগসূত্র খুঁজে পাচ্ছেন না দর্শক?
কেন মিঠি শাক্যর প্রতি এতটা বন্ডিং অনুভব করে তাও বুঝতে পারছেন না দর্শক। সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন লিখেছেন যে,“কোনদিন দেখবো…. মিঠি মিঠাইয়ের জমজ বোন। জন্ম হতেই অভাবের সংসারে মামি মিঠিকে কাউকে না জানিয়ে বড়লোক বাবার কাছে বেচে দিয়েছে আর মিঠাই পড়ে রয়েছিলো জনাইয়েই।শ্বাশতী ম্যামই পারবেন এই মিঠাই-মিঠি রহস্যের কিনার করতে।দেখা যাক কি হয়!! দর্শকের মন জুগিয়ে চলতে পারলে পথটা আরো ১ বছরের হবে”
