বাংলা সিরিয়াল

জবা ম্যামের কাছে লাবণ্য ম্যামের শেখা উচিত! ২৮ বছর লিপ নেওয়ার পরেও জবা ইয়াং ছিল, ৬ বছর লিপ নিয়েই বুড়িয়ে গেল লাবণ্য!

কথায় বলে,ওল্ড ইজ গোল্ড, আসলে যতই সময় যাক না কেন পুরোনো জিনিস সবসময় দুর্মূল্য থাকে আর পুরোনো জিনিসের সাথে নতুন জিনিসের একটা কম্পেয়ার সব সময় হয়। পুরোনো ধারাবাহিকের সাথে নতুন ধারাবাহিকের পুরনো কনসেপ্টের সাথে নতুন কনসেপ্টের, পুরনো ধারাবাহিকের নায়ক নায়িকার সাথে নতুন ধারাবাহিকের নায়ক নায়িকার সাজের তুলনা অহরহ চলে।

বর্তমানে যেমন দুজনের মধ্যে তুলনা টেনে আনা হচ্ছে। একজন নায়িকা আর অপরজন নায়কের মা, দুজনের মধ্যে লুকের তুলনা টানা হচ্ছে। আসলে লাবণ্য সেনগুপ্ত চরিত্রটি দেখার পর দর্শকদের মনের মধ্যে অনেক রকম প্রশ্ন জেগে উঠেছে।

অনুরাগের ছোঁয়া ধারাবাহিকে ছয় বছর লিপ নেওয়ার পর লাবণ্য সেনগুপ্ত চরিত্রটি এমন ভাবে সাজানো হয়েছে যেন সে বুড়িয়ে গেছে, অন্যদিকে স্টার জলসা বহুদিন আগে একটি ধারাবাহিক হত এই ধারাবাহিকের নাম ‘কে আপন কে পর’-এই ধারাবাহিকের জবা চরিত্রটিকে দেখা যেতো বহুবছর লিপ নেওয়ার পর এই চরিত্রের যখন লুক বদল হয় তখন দেখা যায় জবা আগের থেকে আরও বেশি ইয়ং হয়ে গেছে।

এই বিষয়টি নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় হাসাহাসি হচ্ছে এবং অনেকেই এই ব্যাপারটি নিয়ে ট্রোল করছেন। আবার দুটো ধারাবাহিকের লিপের সময়কালটা অদ্ভুত। একটাতে ছয় বছর আর একটাতে ২৮ বছর। ২৮ বছর লিপ নিয়েও জবা ইয়ং ছিল আর ছয় বছরের লিপেই লাবণ্য বুড়িয়ে গেল।

একজন নেটিজেন যেমন সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছেন যে ,“দুজনের পদবীই সেনগুপ্ত, কিন্তু পার্থক্যটা দেখুন। প্রথমজন সিরিয়ালের ৬ বছর লীপের পরেই এরকম বয়স্কা হয়ে গেলেন আর অন্যদিকে আমাদের জবা সেনগুপ্ত কিন্তু সিরিয়ালের পর্যায়ক্রমে ২৮ বছরের লীপের পরেও এরকম সুন্দর চেহারা ধরে রাখতে পেরেছিলেন।
হুঁঃ লাবণ্য ম্যাডাম যান কিছু শিখুন জবা ম্যাডামের কাছ থেকে ।”

Related Articles