তিস্তাকে বাঁচাতে বিয়ের পিঁড়ি থেকে উঠিয়ে দিল দীপা, শেষমেষ অপমান জুটলো তাঁর কপালে! “অনুরাগের ছোঁয়া”র ধামাকা পর্ব ভাইরাল
স্টার জলসার অনুরাগের ছোঁয়া ধারাবাহিক এখন জমজমাট পর্ব নিয়ে এগিয়ে যাচ্ছে। একদিকে মেয়েকে বাঁচানোর জন্য টাকা জোগাড় করতে উঠেপড়ে লেগেছে দীপা।
অন্যদিকে আবার সেনগুপ্ত বাড়ির মেয়ের তিস্তার সঙ্গে বিয়ের পিঁড়িতে বসতে চলেছে ভিক্টর। বিপদ বুঝতে পেরে তাকে বাঁচানোর জন্য ছুটে মন্দিরে গেছে দীপা সেখানে গিয়ে দেখা যায় তিস্তা আর ভিক্টর বিয়ের পিঁড়িতে বসেছে। ফেসবুক লাইভ থেকে সবটাই জানতে পেরে যায় অর্জুন।
এরপর দীপা আর অর্জুনের কথা হয় এবং অর্জুন এসে উপস্থিত হয় ওই মন্দিরে। ভিক্টরের নকল প্রেমে অন্ধ হয়ে ঠিক ভুলের বিচার করতে ভুলে গিয়ে বিয়ের পিঁড়িতে বসেছে তিস্তা।
দুজনের বিয়ের লাইভ করা হয়েছে ফেসবুকে। সেটা বেশ ভাইরাল হয়েছে। ভিক্টরের মিথ্যে বিয়ের অভিনয় দেখে বুঝতে না পেরে সকলেই তাকে সাপোর্ট করছে। এরপর বিয়ের পিড়ি থেকে দীপা তিস্তাকে টেনে তুলে নেয়।
টাকার লোভে পড়ে ভিক্টর তিস্তাকে ছাড়তে রাজি হয় না। তাই মন্দিরে নাটক করে ছুরি দিয়ে নিজের হাত কেটে আত্মহত্যা করার হুমকি দেয়। এসব দেখে দুর্বল হয়ে পড়ে তিস্তা। শেষ পর্যন্ত অর্জুন আর দীপার হাজারবার বারণ করা সত্ত্বেও বিস্তার সিঁথিতে সিঁদুর পরিয়ে দেয় ভিক্টর।
তবে বিয়ে হলেও ভিক্টরের কাছে তিস্তাকে রাখতে চায় না দীপা। তাই সেনগুপ্ত বাড়িতেই তাকে দিয়ে গিয়েছে অর্জুন। তবে এত কিছুর পরে দীপার সঙ্গে খারাপই হলো শেষমেষ।
ভিক্টরের বিয়ের ফেসবুক লাইভ দেখে ক্ষুব্ধ জনতা সেনগুপ্ত বাড়ির সামনে প্রতিবাদ করতে শুরু করে। তিস্তাকে বাড়ি এনে সবটা বোঝালেও সে কোনভাবেই বুঝতে চাইনি। ভালোবাসায় অন্ধ হয়ে গিয়েছে সে।
আরও পড়ুন : অন্য ছেলের সঙ্গে মেঘের বিয়ে! খবর পেয়ে দিল্লি থেকে কলকাতায় আসছে নীল?
কাকিয়া থেকে লাবণ্য সেনগুপ্ত সকলেই দীপাকে দোষারোপ করে এবং অপমান করে। তাকে বেরিয়ে যেতে বলে লাবণ্য। যাদের জন্য এত কিছু করল দীপা তাদের থেকে এমন খারাপ ব্যবহার পেয়ে মুখ বুজে চুপ করেই রইল সে, কোন প্রতিবাদ করেনি। এবার ধারাবাহিকের গল্প কোন দিকে এগোয় সেটাই দেখার।
