বাংলা সিরিয়াল

অন্য ছেলের সঙ্গে মেঘের বিয়ে! খবর পেয়ে দিল্লি থেকে কলকাতায় আসছে নীল?

ডিভোর্স হয়ে গেলেও নীল আর মেঘের মধ্যে দূরত্ব কমছে। কথা হচ্ছে জি বাংলার ইচ্ছে পুতুল ধারাবাহিক নিয়ে। যে ধারাবাহিক দেখার অপেক্ষায় কিন্তু সন্ধে ছ’টা বাজলেই টিভির সামনে হাজির হয়ে যান মা কাকিমারা। নীল দিল্লি চলে যাবার পর থেকেই মেঘের মনের শান্তি নেই। নীল চাইনি, মেঘকে একা রেখে যেতে।

কিন্তু মান অভিমানের কারণে আলাদা হয়ে গিয়েছে তারা। মেঘ শ্রেষ্ঠ শিল্পী রূপে নির্বাচিত হওয়ার খবর পেয়ে আপ্লুত হয় নীল। অবশেষে নীলের ফোনের অপেক্ষায় থাকতে থাকতে নীলের ফোন পেয়ে একরাশ অভিমান ঝরে পড়ল মেঘের কন্ঠে।

আরও পড়ুন : গীতার মতো অ্যাকশন লেডি দেখিনি! গীতা বেস্ট জগদ্ধাত্রী পুরো ফালতু!বলছেন দর্শক!

ডিভোর্স হয়ে গেছে ঠিকই কিন্তু, নীলকে এখনো খুবই ভালোবাসে মেঘ। তাই অন্য কারো সঙ্গে বিয়ে করতে চাইছে না সে। মা-বাবার দেখা ছেলের সঙ্গে বিয়েতে রাজি হচ্ছে না। সকলের মনেই সন্দেহ, যে এখনো কি মেঘের মন জুড়ে রয়েছে নীল। এদিকে সম্পর্কে জড়িয়েছে গিনি আর জিষ্ণু।

তাই ধারাবাহিকের বর্তমান প্লট দেখে বোঝাই যাচ্ছে মেঘ আর নীলের চার হাত এক হয়ে গেলে, বিয়ে হয়ে যাবে গিনি আর জিষ্ণুর। এদিকে ময়ূরী বিয়ের হাত থেকে বাঁচতে মেঘকে বাড়ি থেকে পালিয়ে যাবার পরামর্শ দেয়। যদিও দিদির কথায় কান দেয়নি মেঘ।

এদিকে আবার মেঘ নীলের আবারো বিয়ে দেওয়ার জন্য ছক করেছেন নীলের ঠাম্মি। তবে মেঘ বা নীল কেউই জানতে পারবে না। দুজনের আত্মসম্মান এতটাই বেশি যে যতই তারা একে অপরের থেকে দূরে যাক না কেন মুখ ফুটে কিছুই বলবে না। এটা বুঝে গেছেন ঠাম্মি। তাই মেঘের বাবা-মা অর্থাৎ অনিন্দ্য আর মধুমিতাকেও এই প্ল্যানে যুক্ত করেছেন তিনি। বাড়ির বড়োরা সব জানলেও, পাত্র পাত্রী জানবে না কিছু।

আরও পড়ুন : ইধিকার এক্সপ্রেশন বেশি ভালো মেকআপ ছাড়াও নায়িকা লাগে!মিঠাইয়ের শুধু অহংকার! সৌমি ও ইধিকার মধ্যে তুলনা দর্শকের

যদিও মেঘের এইভাবে বিয়ে দিতে খুব একটা রাজি ছিলেন না মেঘের বাবা। এভাবে যদি সে বিষয়টা জানতে পেরে যায় আর বিয়ে করতে রাজি না হয়, তখন মা-বাবাকে প্রতারক ভাবতে পারে মেঘ। সেই কারণে তিনি রাজি হচ্ছিলেন না।

এখন তিনি মেয়েকে বিয়ের কথা বলতে রাজি হয়েছেন। তাঁর উপরেই পড়েছে মেয়েকে বিয়েতে রাজি করানোর গুরু দায়িত্ব।

Related Articles