বাংলা সিরিয়াল

দাদাদের চাপে পাঁচ বছরের প্রেমিক শতদ্রুকে ছেড়ে পরাগকে বিয়ে করতে বাধ্য হল শিমুল! শতদ্রুর জন্য খারাপ লাগছে,তবে শিমুল‌ও নিরুপায় ঘটনাটা বাস্তব!

জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘কার কাছে মনের কথা’তে দেখা যাচ্ছে যে, বাপ মরা শিমুল দাদাদের সংসারে দায়, তার মা তাকে ভালোবাসলেও তার ছেলেদের বিরুদ্ধে তিনি কোন কথায় বলতে পারেন না। তাই আজন্ম কলকাতায় বেড়ে ওঠা শিমুলের পছন্দ-অপছন্দের তোয়াক্কা না করেই তাকে শ্রীরামপুরে বিয়ে দিয়ে দেওয়া হয় পরাগের সাথে। তার শ্বশুরবাড়ি যে খুব একটা ভালো হয়নি তা আশীর্বাদে শাশুড়ির কথাবার্তা তেই স্পষ্ট হয়ে ওঠে, তারপর তত্ত্ব হিসেবে তিনি পুরোনো শাড়ি বিয়ের তত্ত্বে শিমুলকে পাঠান। শিমুল সব বুঝতে পেরেও এই বিয়ে ভাঙতে পারে না কারণ সে নিরুপায়, চাইলেও সে দাদাদের ওপর কথা বলতে পারবে না।

এরপর বিয়ের দিন এক নতুন চমক আসে,শিমুলের যখন গায়ে হলুদ হচ্ছে সেই সময় শিমুলের প্রেমিক শতদ্রু শিমুলকে ফোন করে,এই ছেলেটির সাথে শিমুলের ৫ বছরের সম্পর্ক ছিল, কিন্তু পরিবারকে দাঁড় করানোর জন্য ছেলেটি কাজের খোঁজে বাইরে যায় আর ফিরে এসে শোনে তার পছন্দের মানুষটার বিয়ে। অন্যদিকে শিমুল‌ও নিরুপায়, দাদাদের সংসারে সে বোঝা, তাই তার মনের কথা সে কাউকে বলতে পারে নি। শিমুলের জীবনের এই ঘটনার সাথে অনেকেই বাস্তবের মিল খুঁজে পাচ্ছেন। অনেকেই এই পর্ব দেখে লিখছেন যে এটা বাস্তবে ঘটে বহুবার।

সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“কার কাছে কই মণের কথা ••••

আজকে “কার কাছে কই মণের কথা” তে শতদ্রু ছেলেটা জন্য সত্যিই খারাপ লাগছিল! ওর জীবনের ঘটনা টা অনেকেই বাস্তবের সাথে মিল করতে পারবে যে কিনা পরিবার রক্ষা করার জন্য নিজের প্রিয় মানুষ কে ছেড়ে চলে যায় কাজের জন্য আর এসে শোনে প্রিয় মানুষটা বিয়ে
এটা যে কত টা কষ্টকর সেটা যার সাথে ঘটে সেই হয়তো বলতে পারবে

এই ঘটনা টা তে শিমুল কেও দোষ দেওয়া যায়না ! কারন তার বাবা নেই দাদাদের কাছে মানুষ তার দাদারা বিয়ে দিয়ে দিচ্ছে তার ও কিছু করার নেই

এরম ঘটনা রিয়েল জীবনে প্রায় ঘটে থাকে

#k3mk”

Related Articles