বাংলা সিরিয়াল

সিরিয়ালটা তৈরি হয়েছে পরকীয়া করার টেকনিক শেখানোর জন্য!অপরাধ আর ইগোর পাহাড়ে ভরা এক অসামাজিক নাটক সামান্যই বাস্তবতা আর এক সমুদ্র পরকীয়া! মনের কথা দেখে বলছেন দর্শক!

জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো ‘কার কাছে কই মনের কথা’। এই ধারাবাহিকে দেখা যায় যে, বিপাশা জানতে পেরেছে যে স্বামীকে নিয়ে তার এত গর্ব ছিল, যে স্বামী ছিল তার একমাত্র আশ্রয়, সেই স্বামী আসলে চিরটা কাল তাকে ঠকিয়ে গেছে। তাকে যে ভালবাসা সুখ সচ্ছন্দ্য দিয়েছে, সে সবটাই তার অভিনয়।

বিপাশাকে অভিনয় করে ভুলিয়ে রেখেছে যাতে অন্য জায়গায় বিয়ে করে স্ত্রী, সন্তান নিয়ে সংসার করতে পারে। চন্দনের আচরণের মধ্যে লুকিয়ে থাকা এত বড় মিথ্যেটা শিমুল ধরে ফেলেছে ও চন্দনের এই আচরণের কথা এই জীবনের কথা অপর স্ত্রী সন্তান থাকার কথা সে বিপাশা কে বলে দেয়।

বিপাশা তার জীবনের সবথেকে বড় সত্যিটা জানতে পারে। এরপর প্রথমে সে তার শ্বশুরবাড়ি ছেড়ে চলে যায়,সে শ্বশুর বাড়ি ছেড়ে চলে যাওয়ার পর চন্দনের দ্বিতীয় পক্ষের স্ত্রী ও সন্তান সেখানে আসে, তখন বিপাশা কে সবাই মিলে বোঝায় যে,বিপাশার সেখানেই ফিরে যাওয়া উচিত,কারণ বিপাশা তার জীবনের এতটা সময় এই সংসারে ইনভেস্ট করেছে!

আরও পড়ুন : নিম ফুলের মধুর কি বাজেট কমে গেলো? এপিসোডের মধ্যে বিস্কুটের প্রমোশন করছে!

সবার কথা শুনে বিপাশা ফিরে তো যায় কিন্তু দোলের দিন শাঁখা-সিঁদুর মুছে সাদা পোশাক পড়ে ফেলে। যা দেখে শুরু হয়েছে মারাত্মক ট্রোলিং।

সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন ছবি দিয়ে লিখেছেন যে,“চন্দন বেঁচে থাকলেও দোলের দিনই শাঁখা-সিঁদুর মুছে ফেলে সাদা শাড়ি পরে চন্দনকে একপ্রকার জীবিত অবস্থায় দাহ করে ফেললো বিপাশা.! তোমাদের কি মনে হয় বিপাশা কি এটা ঠিক করলো..??”

এই পোস্টের কমেন্ট বক্সে একজন লিখেছেন যে,“সিরিয়ালটা তৈরি হয়েছে পরকীয়া করার টেকনিক শেখানোর জন্য” আরেক জনের কথায়,“অপরাধ আর ইগোর পাহাড়ে ভরা এক অসামাজিক নাটক। সামান্যই বাস্তবতা আর এক সমুদ্র পরকীয়া”

Related Articles