বাংলা সিরিয়াল

চাঁদনী ভক্তরা এবার খোল করতাল বাজান, ডোডোকে ডিভোর্স দিয়ে চাঁদনীর সাথে বিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নিল মৌ!- অবশেষে চাঁদনী দেওয়াল হলো মৌঝরের মাঝে!

স্টার জলসার জনপ্রিয় ধারাবাহিক মেয়ে বেলা। এই ধারাবাহিকে দেখা যায় যে,একটা ঘটনাচক্রের শিকার হয়ে ১২ বছরের প্রেমিকা চাঁদনীকে ভুলে নির্ঝর মিত্র অর্থাৎ ডোডো এক রকম বাধ্য হয় মৌকে বিয়ে করতে। এরপর অনান্য ধারাবাহিকের মতো চাঁদনী ভিলেনে পরিণত হয় না, বরং মৌকে খুব ভালোবেসে গ্রহণ করে চাঁদনী, এরপর সবাই চাঁদনীর নামে ধন্য ধন্য করতে শুরু করেন, সবাই বলতে শুরু করেন যে চাঁদনীর মত মেয়ে হয় না, চাঁদনী বলেই এত সহজে ১২ বছরের প্রেমকে এক কথায় মৌকে ছেড়ে দিল, আবার বৌভাতের রাত্রে চাঁদনী যখন মৌকে নিজের গয়না দিতে এসেছিল, মৌ তখন নিজের তীব্র আত্মসম্মানবোধের কারণে সেই গয়না নেয় নি, সেই সময় অনেক চাঁদনী ভক্ত বলেছিলেন যে অনেকেই মৌ হতে পারে কিন্তু সবাই চাঁদনী হতে পারে না।

আবার অনেকে এও বলেছিলেন যে মৌয়ের এইভাবে চাঁদনীকে ফিরিয়ে দেওয়া উচিত হয় নি। সেই সময় কিছু দর্শক তাদের দীর্ঘদিনের ধারাবাহিক দেখার অভিজ্ঞতা থেকে বলেছিলেন যে আজ যে চাঁদনীকে এত অসহায় এবং খারাপ লাগছে দেখতে, একদিন এই চাঁদনীই মৌ আর ডোডোর মাঝখানে দেওয়াল হয়ে দাঁড়াবে। অনেকেই সেই সময় এই কথা তীব্র প্রতিবাদ করেছিলেন কিন্তু পুরোনো চাল ভাতে বাড়ার মতো প্রবীণ সেই দর্শকের কথাও ফলে গেল।

চাঁদনী কে এখনো মন থেকে ভুলতে পারেনি ডোডো, তাই কথায় কথায় চাঁদনীর নাম তার মুখ থেকে বেরিয়ে পড়ে, এমনকি মৌএর সামনেও সে চাঁদনীর নাম করে। তাই মৌ বুঝতে পারে যে, তার ডোডো আর চাঁদনীর মাঝখান থেকে সরে দাঁড়ানো উচিত, সে ডিভোর্স দিয়ে চাঁদনী আর ডোডোকে মিলিয়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়।

এই এপিসোড দেখে সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন লিখেছেন, “নিন…এবার চাঁদনী ভক্ত ra khol kortal বাজান।ডোডো এখনও আপনাদের chadni k ভোলেনি… আর মৌ বলেছে ওদের ডিভোর্সের পর ডোডো চাঁদনী র বিয়েতে যেনো মৌ k ডাকতে না বলে ডোডো। নিন এবার বাজনা পার্টি কে খবর দিন।”

Related Articles