‘শাক্যর জন্য হাতে ছুরি তুলে নিল মিঠি! বারবার অন্যের ছেলের জন্য এভাবে নিজের জীবনের তোয়াক্কা না করা মেয়েটি একমাত্র মিঠাই হতে পারে’বলছেন নেটিজেনদের একাংশ!
জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক মিঠাই। এই ধারাবাহিকে বর্তমানে দেখা যাচ্ছে যে, মিঠাই মারা যাওয়ার পর বেশ কয়েক বছর লিপ নিয়েছে এই ধারাবাহিক, এরপর হুবহু মিঠাই এর মতো দেখতে একটি মেয়ে মনোহরায় এসেছে, যার নাম মিঠি। এই মিঠি মিঠাই ওসিদ্ধার্থের ছেলে শাক্যর টিউটর হিসেবে মনোহরাতে যোগ দেয়, এরপর শাক্যর সাথে তার একটা আলাদা বন্ডিং তৈরি হয় , এই বন্ডিংটা ঠিক ভাষায় প্রকাশ করার মত নয়, তবে একটা নিঃস্বার্থ সম্পর্ক।
যে সম্পর্কের খাতিরে শুধুমাত্র শাক্যর কথা ভেবে সিদ্ধার্থ কে বাঁচাতে নিজের লাইফ রিক্স নিয়ে ছুটে যায় মিঠি আর ঘটনাচক্রে গুন্ডাদের কবল থেকে বাঁচতে গণবিবাহের আসরে গিয়ে বাধ্য হয়ে একে অপরকে বিয়ে করতে হয় তাদের। বিয়ের পর স্বাভাবিক ভাবেই সিদ্ধার্থ এই বিয়েকে অস্বীকার করে আর এরপর মিঠির বাবা মহেন্দ্র বিশ্বাস সমস্ত সত্যি জানতে পেরে মিঠিকে নিয়ে চলে যায় তার সাথে, প্রান্তিকের সাথে তার বিয়েও ঠিক করে।
কিন্তু মিঠি এই বিয়েতে রাজি নয় সে ছদ্মবেশে পালাবার প্ল্যান করছিল, এমন সময় সিদ্ধার্থ সেখানে আসে এবং জানায় যে, শাক্য বাড়ি ছেড়ে পালিয়েছে মিঠিকে খুঁজবার জন্য এই কথা শুনে মিঠি চিন্তায় পড়ে যায়, শাক্যকে কীভাবে খুঁজে পাবে তাই সে ভাবতে থাকে, এমনকি শাক্যর জন্য সে রীতিমতো মরিয়া হয়ে ওঠে।
একজন নেটিজেন সোশ্যাল মিডিয়ায় লিখেছেন যে,“#মিঠাই
মিঠি ছুরি হাতে নিয়ে সকলকে ভয় দেখিয়ে বের হয়ে সিডের সাথে চলে আসলো।সবাই খুব ভয়ে আছে কোনো বিপদ না হয়।
মিঠি বললো কোনো এনাউন্সমেন্ট করতে যাতে শাক্যর কাছ পর্যন্ত পৌঁছায়। তাই তারা এফ.এম.এ যায়।আর এইদিকে শাক্য টিকেটের জন্য ঘুরে সাথে ২ জন লোকের সাথে দেখা তারা শাক্যকে বসতে বলে।
মিঠি সিড এফ.এম.এ কথা বলে যা শাক্য শুনতে পায়।এখন শাক্য কিভাবে ফিরে আসে তাই দেখার পালা।আর মিঠি মিঠাই নাকি অন্য রহস্য তাও তারপরই জানতে পারবো সবাই।
তাই কেউ মিঠাই মিস করবেন না।” তবে শাক্যর জন্য মিঠির বেপরোয়া এই মনোভাব দেখে সবাই বলছেন যে, ‘অপরের ছেলেকে এরকম জান-প্রাণ দিয়ে ভালোবাসতে একমাত্র মিঠাই ই পারতো, যেটা সে হালুম এর ক্ষেত্রে করেছিল সেই একই গুণ মিঠির মধ্যে দেখা যাচ্ছে, তাই মনে হচ্ছে মিঠি ই মিঠাই।’
