বাংলা সিরিয়াল

‘গুড্ডির প্রেম জীবন নিয়ে উৎসাহ ছিল কিন্তু এখন আর নেই,কারণ এটা অনুজ নয়! গুড্ডির জন্য রয়েছে অন্তহীন অপেক্ষা!’আগন্তুক অনুজ নয় জেনে হতাশ দর্শক!

স্টার জলসার জনপ্রিয় ধারাবাহিকটি গুড্ডিতে দেখা যাচ্ছে যে এতদিন ধরে দর্শকদের মধ্যে একটা উৎসাহ ছিল অনুজের ফিরে আসাকে কেন্দ্র করে, তারা ভেবেই নিয়েছিলেন, যে আগন্তুক এই ব্যক্তি অনুজ এবং এই অনুজ এর সাথে বৃদ্ধ বয়সে এসে গুড্ডির মিল হবে এবং তারা নতুন করে প্রেম কাহিনী আবার দেখতে পাবেন কিন্তু তাদের সব আশায় জল ঢেলে প্রমাণ হয়ে গেছে যে, এই আগন্তুক অঙ্কুশ তিনি একজন ক্রিমিনাল। তার নাম অঙ্কুশ ভাটিয়া, তাদের একটা গ্যাং আছে যারা চেনা পরিচিত লোকের ছদ্মবেশ নিয়ে পুলিশ অফিসারদের বাড়ি যায় এবং তাদেরকে কিডন্যাপ করে তাদেরকে নিজেদের সোর্স হিসেবে কাজে লাগায়। এদের একজন হিসেবেই এই আগন্তুক ব্যক্তি অনুজ সম্পর্কে রীতিমতো পড়াশোনা করে গুড্ডির বাড়িতে এসেছিলেন, ধারাবাহিকে দেখানোও হয়েছিল যে অনুজের মতো দেখতে এই ব্যক্তিকে দেখে গুড্ডি দুর্বল হয়ে পড়েছিলো, কিন্তু পরবর্তীতে ধারাবাহিকে দেখা যায় যে সবটাই গুড্ডি অভিনয় করেছিল ওই ব্যক্তিটিকে ধরবার জন্য।

স্বাভাবিকভাবেই যেহেতু ওই আগন্তুক ব্যক্তি অনুজ নন, তাই তার সাথে আর গুড্ডির কোনদিন কোন মিল হবে না, দর্শকদের রীতিমতো হতাশ হয়ে আছে, গুড্ডির প্রেম জীবন নিয়ে তাদের মধ্যে থাকা সকল উৎসাহ ফুরিয়ে গেছে।

সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“দেখে নিলাম আজকের পর্ব।অনুজের বাড়ি বকবক সহ্য করার immune আমার কোনোদিনই ছিলোনা।আজও সব সময়ের মতোন পুরোটাই forward করেছি।তাই জানিনা তারা কি বক্তব্য রেখেছে

আর শেষে গুড্ডির সঙ্গে পুবলু-রেশমী
পুবলু-রেশমীকে ভালোই লেগেছে আজ।মজার বেশ

গুড্ডির কন্ঠস্বর নিয়ে অনেকের সমস্যা হচ্ছে।বাট শ্যামৌপ্তি দুটো ভিন্ন চরিত্র ঠিকঠাক উৎরে দিচ্ছে মানতেই হবে।পুবলুও একেবারে অন্য মানুষ।কোনো মিল নেই অনুজের সাথে।ভাগ্যিস পুবলু অন্যরকম তাই বৌকে সবসময় support করে।এই বিষয়টা এতো ভালো লাগে

নতুবা গুনুজের মান-অভিমান তারপর অপমান ওসব আর দেখতে হয় না!রক্কে করো রঘুবীর
বড়ো ভালোবাসায় বড়ো রাগ,বড়ো অভিমান হয় জানি।কিন্তু আমরা গরীব মানুষ।এতো afford করতে পারি না।একটু কম ভালোবাসা আর বেশি adjustment চলবে

গুড্ডির নতুন প্রেমজীবন নিয়ে অনেক উৎসাহ ছিলো।কিন্তু আজ আর নেই।কারণ অনুজ বেঁচে নেই।এটা অনুজ নয়।আর গুড্ডির কথা কি বলবো? অন্তহীন অপেক্ষা অনেক কষ্টকর।লাখে একজন করতে পারে।কেউ এতো কষ্ট পাক চাই না।সবারই একজন কথা বলার লোক লাগে

তবে তুমি কেনো মিথ্যে প্রতিশ্রুতি দাও গুড্ডি বারবার? তুমি তো সেই কাওকে না কাওকে আঁকড়েই ধরতে চাও বারবার।ধরো, বাঁচো

অনুজেরও বেঁচে থাকার অধিকার ছিলো।তোমাদের দুইজন ছাড়াও তার জীবন রচনা হতে পারতো

যাইহোক. . .
পরজন্মে . .

তোমার মুখ যেন অনুজকে আর দেখতে না হয় কোনো জন্মে”

Related Articles