‘বাঁদরের গলায় মুক্তোর মালা! সারার সাথে বান্টিকে একেবারেই মানাচ্ছে না’-সাহেবের চিঠিতে সারা বান্টির জুটি নিয়ে সোশ্যাল মিডিয়ায় মত প্রকাশ করলেন এক নেটিজেন!
স্টার জলসার জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘সাহেবের চিঠি’। এই ধারাবাহিকে দেবন্দ্রিমা সিংহ রায় আর প্রতীক সেন জুটি বেঁধেছেন। দেবচন্দ্রিমা এর আগে সাঁঝের বাতি ধারাবাহিকে অভিনয় করেছেন, প্রতীক সেন এর আগে ‘মোহর’ ধারাবাহিকে অভিনয় করে ছিলেন।
সম্প্রতি শঙ্খ মোহর এবং চারু আর্যের পর, সাহেবের চিঠিতে চিঠি আর সাহেবের এই জুটি দর্শকদের মন জয় করে নিয়েছে। তবে বেশ কিছুদিন আগে এই ধারাবাহিক টিআরপিতে স্লট হারিয়েছিল খেলনা বাড়ির কাছে, কারণ দর্শকদের একাংশের অভিমত এই যে, সাহেবের চিঠি ধারাবাহিকে তখন ভূমি, সারা আর অভিকে নিয়ে একটা সাবপ্লট চলছিলো, তাই টিআরপি কমেছে।
এই গল্পটি ঘোরানোর জন্য তখন রাতারাতি সারাকে ভূমি আর অভির জীবন থেকে বাদ দিয়ে দেওয়া হল আর সারাকে ডিভোর্স পেপারে সাইন করিয়ে ভূমির সাথে বিয়ে দেওয়া হলো অভির। তবে সারা তো সহজে শোধরানোর মেয়ে নয়, তার সমস্ত প্ল্যান ভেস্তে গেছে শুধুমাত্র চিঠির জন্য, অভি ও তার হাত থেকে বেরিয়ে গেছে এই চিঠির জন্য। তাই চিঠির ক্ষতি করবার জন্য হাত ধুয়ে লেগে পড়ে সারা। কীভাবে চিঠির ক্ষতি করবে তা বুঝতে না পেরে এইবার চিঠির দাদা বান্টিকে সে নিজের কাজে লাগাতে শুরু করে।
সাহেবের চিঠি ধারাবাহিকটি যারা নিয়মিত দেখেন তারা জানেন প্রথম থেকেই বান্টি সারার প্রতি ভীষণভাবে দুর্বল, এরপর যখন অভি আর সারার ডিভোর্স হয় তখন বান্টি সারা কে মনোবল যোগানোর জন্য তার সাহারা হিসেবে যায়, সারা কিন্তু এতোটুকুও বদলায় না, তার চালচলন আগের মতই থেকে যায় শুধু প্রতিশোধ নেওয়ার জন্য এসে বান্টি কে বিয়ে করে। বিয়ে করে সে এসে ঢোকে চিঠির বাড়িতে, তার একটাই উদ্দেশ্য, চিঠির ক্ষতি করা।
তবে সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছে যে সারার পাশে বান্টিকে একদমই মানাচ্ছে না। ওই নেটিজেন সোশ্যাল মিডিয়ায় পোস্ট করে লিখেছেন,“বা দ রে র গলায় মুক্তোর মালা সারার সাথে ওই হনুমান টা কে একটুও ভালো লাগছে না লবা এ্যাক্রো কি একটা কাস্টিং দিলো সারার সাথে অন্য কাউকে কাস্ট করলে পারতো সারার সাথে
#সাহেবের_চিঠি #স্টারজলসা”
