ছন্দকের পেছনে রুদ্র আছে জেনে গেল ফুলকি রোহিত! ফুলকি কোথাও গিয়েছিলো শুনেই ভয়ে রুদ্র পাগল হয়ে যায়!
জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক ফুলকিতে দেখা যায় যে, ছন্দকের ব্যাপারে খোঁজ নিতে যাবে বলে মোহনপুরাতে যাবে বলে ঠিক করে কিন্তু আড়াল থেকে শালিনী তাদের কথা শুনে নেয় আর পরদিন যখন রোহিত ও ফুলকি মোহনপুরা যায়,তখন তাদের ফলো করতে শুরু করে শালিনী।
রোহিত ফুলকি ঠিক করে, যে তারা সাংবাদিক সেজে মোহনাপুরাতে যাবে,অন্যদিকে শালিনী তাদের ফলো করতে শুরু করে কিন্তু ফুলকি বুঝতে পেরে যায় আর তারা দুজনে মিলে শালিনীকে বোকা বানিয়ে ছদ্মবেশ নিয়ে বেরিয়ে যায় শালিনী আর তাদের দুজনকে খুঁজে পায় না। অন্যদিকে ফুলকি শালিনীকে দেখতে পেয়ে রোহিতকে দেখিয়ে বলে, স্যার দেখুন শালিনী দিদি আমাদের ফলো করছিলো।
এরপর নিজেদের পরিকল্পনা মাফিক তারা দুজনে মোহনপুরা যায় ও ছন্দকের বিষয়ে খোঁজ নিতে শুরু করে। এরপর খোঁজ খবর নিয়ে তারা জানতে পারে যে,একা রুদ্র নয়,ঈশিতা ও ছন্দকের কেসে।
রোহিত ও ফুলকি মোহনাপুরার লাইব্রেরিতে ছদ্মবেশে পৌছায়, সেখানে গিয়ে তারা ছন্দকের বিষয়ে জানতে চায় ও সেখান থেকে তারা জানতে পারে যে, ছন্দক খুব ভালো একজন ছাত্র ছিল আর সে সবসময় অন্যায়ের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়াতো।
কিন্তু যখন ঈশিতা রুদ্রের সাহায্যে ঐ কলেজের G.S হয়, তার পর থেকেই ছন্দক থেমে যায় আর তারপরই তার সাথে এই সব ঘটনা ঘটতে শুরু করে-এটা শুনে রোহিত ও ফুলকি দুজনেই চমকে যায়। কারণ ঈশিতা যে এই কলেজে পড়তো, সেটা তারা কেউই জানতো না। এরপর ফুলকি রোহিতকে বলে, এখানে শুধু কিন্তু জামাইবাবু নেই, ঐ চিংড়ি দিদিও রয়েছে, এবার মানবেন তো, যে ছন্দক দাদা নির্দোষ।
এরপর ফুলকি ছন্দকের মাকে গিয়ে সবটা বলে আর এটাও বলে, যে ছন্দককে রাজি করানোর দায়িত্ব তার। অন্যদিকে ঈশিতা রুদ্রকে জানায়, যে রোহিত ও ফুলকি কোথাও একটা গিয়েছে,শালিনী তাদের ফলো করতে গিয়েও হারিয়ে ফেলেছে। এটা শুনেই রুদ্র পাগল হয়ে যায় আর বলে এই মেয়েটা আমাদের শান্তিতে থাকতে দেবে না। আবার কী করবে কে জানে? এই পর্ব দেখে দর্শক বলছেন রুদ্র এবার ফাঁসবেই!
