মানালিকে এক সেকেন্ডও দেখায় নি! ম্যারম্যারে এপিসোড তাই স্লট পায়নি মনের কথা!
জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘কার কাছে কই মনের কথা’তে বর্তমানে দেখানো হচ্ছে যে, পরাগকে বিষ প্রয়োগ করার জন্য শিমুল জেলে! যদিও শিমুল পরাগকে মারতে চাইনি এবং তার খাবারে বিষ দেয় নি,এই সবটাই প্রতীক্ষার ষড়যন্ত্র!
কিন্তু সবাই যেহেতু শিমুল কেই দোষারোপ করতে থাকে এমনকি পুলিশের সামনেও শাশুড়ি মা শিমুলের বিপক্ষে কথা বলেন সেই কারণেই শিমুলকে অ্যারেস্ট করা হয়! এই ধারাবাহিকে দেখানো হয় যে, শিমুলকে পুলিশ অ্যারেস্ট করলে জেলে গিয়ে কয়েদীদের সাথে নাচ গান করতে থাকে শিমুল। সেখানে গিয়ে জেলে থাকা কয়েদিদের বন্ধু পাতিয়ে নেয় সে।
আরও পড়ুন : কথাকে আর স্লট পেতে হবে না! জগদ্ধাত্রীর ফাটাফাটি সাসপেন্সে ভরপুর প্রোমো দেখে বলছেন দর্শক!
অন্যদিকে শতদ্রু নিজের বিয়ে ভেঙে শিমুলের পাশে দাঁড়াতে চায়, সে শিমুলের জন্য উকিল ঠিক করে দেয়, যাতে শিমুল বিচার পায় এবং নির্দোষ প্রমাণ হয়ে জেলের অন্ধকার থেকে বের হতে পারে। শিমুলের উকিলের সাথেও শিমুলের কথা হয় তাদের সম্পর্ক অর্থাৎ শতদ্রু এবং তার সম্পর্ক ভেঙে যাওয়া নিয়ে! অন্যদিকে দীর্ঘদিন ধরে শিমুলকে সেভাবে না দেখানোয় ধারাবাহিকের টিআরপি কমতে থাকে যা নিয়ে শুরু হয় হাসি মশকরা।
সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,,“এমনিতেই স্লট পাচ্ছে না তারউপর বিগত এপিসোড গুলোতে মানালীকে এক সেকেন্ডও দেখায়নি।সব সাইড কাস্টিং নিয়ে এপিসোড পার করেছে এক জায়গায়।
দুইটা এপিসোড দারুণ হলে চারটা এপিসোড ম্যারম্যারে টাইপ।
আমি মানালীর জন্য মনের কথা দেখি।মানালী ছিলনা তাই এই সপ্তাহে দেখিনি।
তাছাড়া গল্পের প্রধান চরিত্র যেমনই হোক সে না থাকলে দর্শক আগ্রহ হারাবেই।
এত আজে বাজে এপিসোড না টেনে সোজা শিমুলকে নির্দোষ প্রমাণ করে অপরাধীদের পর্দাফাঁস করুক।
শতদ্রুকে সরিয়ে পরাগকে নায়ক করুক।সবচেয়ে ভাল হবে পরাগ নিজেই শিমুলকে নির্দোষ প্রমাণ করুক।
দর্শক এটা পছন্দ করবে।
প্রিয়ার পর্দাফাসে যেমন ৬.৭ থেকে ৭.৬ হয়ে গিয়েছিল এবার প্রতীক্ষার পর্দাফাসেও এগিয়ে যাওয়ার চান্স আছে।
অর্গ্যানিক সব শেষ করে মনের কথাতে নজর দিক।তারপর না হলে সব শেষ করে নতুন করে শুরু করুক।”