পরাগ মারা গেলে শিমুলের ব্যাকআপ শতদ্রু আবার শিমুলের সরকারি চাকরিও থাকবে!
জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো ‘কার কাছে কই মনের কথা’। এই ধারাবাহিকে দেখা যায় যে, শিমুল শতদ্রুকে একসময় ভালবাসতো, পরাগকে বিয়ে করার পরে পরাগকে নিয়েই সে বাঁচতে চেয়েছিলো, কিন্তু পরাগের দ্বারা সে রীতিমত নির্যাতিত হতে থাকে। পরাগ প্রতি রাত্রে তাকে ধর্ষণ করে, মুখ বুজে সহ্য করে থাকতে থাকতে একসময় শিমুল মুখ খুলে প্রতিবাদ করে, সে আইনের দ্বারস্থ হয়।
এই সময় শিমুলের জীবনে ফিরে আসে তার প্রাক্তন প্রেমিক শতদ্রু। শতদ্রুকে নিয়ে ঘর বাধার স্বপ্ন দেখে সে, ঠিক এইরকম সময় পরাগের অ্যাক্সিডেন্ট হয় ও ডাক্তার জানায় পর আগের দুটো পা ধীরে ধীরে অবশ হয়ে যাবে। ততদিনে পরাগের সাথে শিমুলের ডিভোর্স হয়ে গেছে, কিন্তু শ্বশুরবাড়ির মানুষগুলোর কথা ভেবে পরাগের কথা ভেবে শিমুল আবার দুর্বল হয়ে পড়ে।
এই সময় দেখা যায় যে, পরাগ শিমুল কে অনুরোধ করে যে তার পরিবারের জন্য শিমুল যেন পরাগের চাকরিটা করে। এখন পরাগের চাকরিটা করতে গেলে বিয়েটা নতুন করে রিনিউ করতে হবে, সেই কারণে শিমুল আবার পরাগকে বিয়ে করতে রাজি হয়। এখন দর্শকদের বক্তব্য এখানে দুদিক থেকেই লাভবান হচ্ছে শিমুল।
ধারাবাহিকে তাকে মহান করে দেখালেও আসলে লাভ বেশি শিমুলের! কারণ শিমুল সরকারি চাকরিটা পেয়ে যাচ্ছে আবার জানা যাচ্ছে পরাগের বেশি আয়ু নেই! সেক্ষেত্রে পরাগের কিছু হয়ে গেলে শতদ্রু শিমুলের জীবনে আবার এন্ট্রি নেবে! ফাঁকতালে শিমুলের একটা সরকারি চাকরি হয়ে গেল! অনেকে বলছেন যে শতদ্রুকে শুধুমাত্র ইউজ করেছে শিমুল, কোনো দিনই ঠিক মত ভালবাসে নি।
সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“পরাগ মারা গেলে শিমুলের ব্যাকআপ শতদ্রু
তখন শিমুলের সরকারি চাকরিও থাকবে আবার থাকবে হট শতদ্রু। শিমুলের তো লাভ আর লাভ”