তিস্তার প্রত্যাখানে অনিকেতের উপর ঝুঁকছে শ্যামলী!কোন গোপনে মন ভেসেছে র এপিসোড দেখে চমকে উঠলেন দর্শক
জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো ‘কোন গোপনে মন ভেসেছে’। এই ধারাবাহিকে দেখা যায় যে, পাহাড়ের মেয়ে শ্যামলী কোলকাতায় এসেছে, ভাইদের অত্যাচার থেকে বাঁচতে। কলকাতা এসে অচেনা শহরে কোথায় উঠবে সেই ঠিকানা সে হারিয়ে ফেলে ট্রেনের মধ্যে, তখন অনিকেত তাকে আশ্রয় দেয় এবং জোড়াবাড়িতে নিয়ে চলে যায়।
জোড়া বাড়িতে সবাই তাকে ভালোবাসে। কিন্তু, সেখানেও কিঞ্জলের মৃত্যুর দায় গিয়ে পড়ে শ্যামলীর ঘাড়ের উপর,এরপর শ্যামলী আত্মহত্যা করতে গেলে নিজের মাকে বাঁচাতে অনিকেত শ্যামলীর সাথে কন্ট্রাক্ট ম্যারেজ করে।
পরিবারের সবাই শ্যামলীকে দায়ী করলেও অনিকেত পরিবারের সবার জন্য শ্যামলীর সাথে খারাপ ব্যবহার করলেও মন থেকে শ্যামলীকে কোনদিন খারাপ ভাবে নি অনিকেত। এরপর শ্যামলীর কবিতার ডাইরি নিয়ে তার কবিতার নাম দিয়ে তিস্তা নামের একটা প্রোফাইল খুলে ফেসবুকে। সেই তিস্তা প্রোফাইলে শ্যামলীর ছবি মুখ ঢেকে দিয়ে দেয় প্রোফাইল ছবি দেয়।
আরও পড়ুন : আলো ও রাধার খুনসুটি অনেক ভালো লাগে!যেন দুই সতীন না দুইবোন!-আলোর কোলে দেখে বলছেন দর্শক
এই তিস্তার প্রেমে পড়ে যায় অনিকেত। তিস্তার কবিতা, তিস্তার চোখ দেখেই অনিকেত তিস্তাকে ভালোবেসে ফেলে। অন্যদিকে শ্যামলী তিস্তা সেজে অনিকেতের সাথে দেখা করে, অনিকেতের মনের মধ্যে শ্যামলীর প্রতি কী ফিলিংস আছে তা জানার জন্য। এরপর ধারাবাহিকে দেখা যায় যে,তিস্তার প্রত্যাখানে শ্যামলীর প্রতি আসতে আসতে ঝুঁকছে অনিকেত।
সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“তিস্তা র প্রত্যাক্ষাণ ই অনিকেতকে শ্যামলীর দিকে ঝুঁকতে বাধ্য করবে।অনিকেত এখন শ্যামলীকে একটু একটু করে বিশ্বাস করতে শুরু করেছে।
কোনো কোনো সময় অজান্তেই শ্যামলীর উপর ভালোবাসার প্রকাশ ঘটেও যায়।আজ যা মনের অজান্তে ঘটছে,সেই দিন আর বেশি দেরি নেই যে দিন মন থেকে ই ভালোবাসার প্রকাশ ঘটবে।
আজকের দিনে একজন কাজের লোকের গায়ে হাত তুলতে গেলে দুবার ভাবতে হয়।
আরও পড়ুন : সোনা রূপাকে বাঁচাতে বাঁচাতেই এইবার কাছাকাছি আসবে অর্জুন আর দীপা!নতুন টুইস্ট অনুরাগের ছোঁয়ায়
সেখানে বাড়ির বৌয়ের গায়ে হাত তোলা যায় না,যা মামনি বারংবার করেই চলেছেন,যা কোনোমতে ই কাম্য নয়। দেখা যায় আসছে ইভেন্ট এ শ্যামলীর contribution টা কি হয়।ওকি সত্যি ই অরুতৃষাকে ধরে সবার সামনে ওদের মুখোশ টা টেনে খুলে দিতে পারবে”
