বাংলা সিরিয়াল

রাইয়ের অফিসে কাজ ছাড়া সব কিছু হয়!চা খাওয়া, ভাত খাওয়া ইত্যাদি ইত্যাদি অথচ ও নাকি হাড় ভাঙ্গা খাটুনি খাটে!

জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো ‘মিঠিঝোরা’। এই ধারাবাহিকে দেখা যায় যে,স্রোতের সাথে তার কলেজের স্যারের তুমুল বাকবিতণ্ডা লেগেছে। এই বাক বিতন্ডা এমন স্তরে পৌঁছে গেছে যে রীতিমত তার দৃষ্টিকটু হয়ে গেছে। সেনগুপ্ত স্যারের জন্মদিনে প্রত্যেকটি স্টুডেন্ট ইনভাইটেড হলেও স্রোতকে ইনভাইট করা হয় না এমনকি স্রোত ব্যক্তিগতভাবে নির্দিষ্ট করে বলে দেন যে স্রোত যেন সেখানে না আসে।

কোন কিছু না জেনে স্রোত যখন সেখানে যায়, তখন স্রোতকে চরম অপমান করেন সেনগুপ্ত স্যার। যা শুনে কান্নায় ভেঙে পড়ে স্রোত এবং ঠিক করে সে আর কোনদিনও কলেজ যাবে না। অন্যদিকে স্রোতকে কাঁদতে দেখে কারণ জিজ্ঞেস করে রাই । সবকিছু শুনে অবাক হয়ে যায় সে। দর্শকের মধ্যে অনেকেই ভাবছে এবার রাই অফিসে যাবে এবং স্রোতের স্যারকে কিছু জ্ঞানগর্ভ বাণী শিখিয়ে আসবে।

আরও পড়ুন : প্রফেসর উদ্যলোকবাবুর আচরণ লজ্জাজনক! উদ্যলোক বাবু কোজাগরীর সাথে যে আচরণ করছেন তাই দেখে বলছেন দর্শক!

সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“স্যারের নোংরামি সহ্য করতে না পেরে কান্নায় ভেঙে পড়লো স্রোত

সেনগুপ্ত বাবুর জন্মদিন উপলক্ষে কলেজের মধ্যেই কেক কাটার ব্যবস্থা করা হয়.! কিন্তু উনি তাঁর কিছু প্রিয় ছাত্রীদের জানিয়ে দেন, যেন স্রোত এখানে না আসে.! কিন্তু স্রোত সেটা জানতে পারে না, স্রোত এবং তার বন্ধুদের কেউ এটা জানায়ও নি.! তাই সেনগুপ্ত বাবু যখন সবাইকে ডেকে পাঠায়, তখন অনিচ্ছা সত্ত্বেও তার বন্ধুরা জোরাজুরি করায় স্রোতও কেক কাটার অনুষ্ঠানে যায়.! তারপর সবার মতো সেও তার স্যারকে জন্মদিনের অভিনন্দন জানায়.!

যেটা শুনেই সেনগুপ্ত বাবু একেবারে তেলেবেগুনে জ্বলে উঠেন এবং সবার সামনেই তাকে জঘন্য ভাবে অপমান করে.! বলে তাকে এখানে ডাকা হয়নি, সে এখানে এসেছে কেনো.? সে যেন এক্ষুনি এখান থেকে বেরিয়ে যায়, ইত্যাদি ইত্যাদি.! এই অপমান স্রোত সহ্য করতে পারে না, বাড়ি ফিরে সে কান্নায় ভেঙে পড়ে.!

আরও পড়ুন : অর্জুন মিলির মান অভিমান মিলির টিআরপি হিউজ পরিমাণে বাড়িয়ে দিলো!টি আর পি কমলো হরগৌরীর

রাইয়ের চোখে সেটা পড়লে, সে বলে যে, সে আর কলেজে যেতে চায় না.! এরপর রাই যখন বলে কি হয়েছে, তখন সে সব কথা বলে দেয়, আর যেটা শুনে রাই চমকে যায়.! So, তোমাদের কি মনে হয়, রাইকি তাহলে এবার তার ছোট বোনের জন্য কলেজে গিয়ে ঐ স্যারের না অভিযোগ জানাবে..?? ”

একজন কমেন্ট করেছেন যে,“রাইয়ের অফিসে কাজ ছাড়া সব কিছু হয় । চা খাওয়া , ভাত খাওয়া ইত্যাদি ইত্যাদি । রাই নাকি অফিসে হাড় ভাঙ্গা খাটুনি খাটে”

Related Articles