নাগিনে ইয়ামিনি চরিত্রটা নেগেটিভ হলেও দারুন স্ট্রং!নাগিনের সিজনগুলোকে মাতিয়ে রেখেছিল ইয়ামিনি-খল চরিত্রের প্রশংসায় পঞ্চমুখ দর্শক!
কালার্স বাংলার নাগিন ধারাবাহিকটি প্রচন্ড জনপ্রিয় এই ধারাবাহিকটি এতটাই জনপ্রিয় যে, এই ধারাবাহিকের অনেকগুলি সিজন এসেছে। তুমুল জনপ্রিয় হওয়ার সুবাদে এই ধারাবাহিকের চরিত্রগুলো বারাবার ঘুরে ফিরে আসে।
ধারাবাহিকের মূল গল্প মূলত নাগিনের বাবা মাকে মেরে ফেলার পর নাগিন তার পিতা-মাতার মৃত্যুর প্রতিশোধ নিতে বিয়ে করে শত্রুর সন্তানকে, সমস্ত প্রতিশোধ একটা করে নিতে নিতে সে একসময় সেই শত্রুর সন্তানকে ভালোবেসে ফেলে।
একটা সময় পর জানা যায় যে গল্পের নায়ক আসলে তার শত্রুর সন্তান নয়, সে অন্য কারো সন্তান তাকে নিজের সন্তান বলে মানুষ করেছে শুধুমাত্র নাগিনের শত্রু। নাগিন সিজন ওয়ানের পর ধারাবাহিকের জনপ্রিয়তা এতটাই তুঙ্গে যায় যে বারংবার এই ধারাবাহিকের সিজন আসে এবং এই ধারাবাহিকের খল চরিত্র অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে।
আরও পড়ুন : রোশনাইয়ের ডেটসহ প্রোমো দেওয়ায় বলা হচ্ছে যে এটা খোলা হাওয়ার কপি!বলছেন দর্শক
স্টার জলসার জনপ্রিয় ধারাবাহিক অনুরাগের ছোঁয়াতে মিশকা যেমন গুরুত্বপূর্ণ খল চরিত্র হয়ে ওঠে, তেমনি গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে নাগিনের ভিলেন যামিনী। কখনো সে ভয়ংকর ষড়যন্ত্র করে কখনো আবার সে মজাদার একটি চরিত্র হয়ে ওঠে। তার স্ট্রং ভিলেনগিরি থেকে শুরু করে তার হাসি মজা দর্শককে মাতিয়ে রাখে এতটাই যে আজও তার প্রশংসায় পঞ্চমুখ দর্শক।
সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“Naagin এ ইয়ামিনি চরিত্রটা নেগেটিভ হলেও দারুন স্ট্রং ছিল, নাগিনের সিজনগুলোকে দারুন মাতিয়ে রেখেছিল। সিজন 1, 2 এর তো কোনো কথাই হবে না, সিজন 3-র শেষের দিকে এসেও দারুন কাঁপিয়ে দিয়েছিল। এছাড়া সিজন 6 এ সীমা চরিত্রেও পুরো সিজন টাকে দাপিয়ে রেখেছিল, এই চরিত্রটা দর্শকদের দারুন এন্টারটেন্ট করেছিল। নাগিনের সমস্ত খলচরিত্রদের মধ্যে এই চরিত্রটা আমার সেরা লেগেছিল।।”
