বাংলা সিরিয়াল

স্টার জলসা সবথেকে অপয়া দুটো সিরিয়াল হলো এগুলি! প্রাইমে থেকেও স্লট পায় না!-কোন ধারাবাহিক নিয়ে বলছেন জলসা ফ্যান?

ধারাবাহিকের ক্ষেত্রে সেই ধারাবাহিকের ভাগ্য নির্ধারণ করে দর্শক। একটা অঞ্চলের কত মানুষ এই ধারাবাহিকটি দেখেন তার ওপর ভিত্তি করে তৈরি হয় টিআরপি, আর এই টিআরপি যদি ভালো হয় তাহলে একটা ধারাবাহিক বছরের পর বছর ধরে চলতে থাকে, অন্যদিকে ধারাবাহিকের টিআরপি যদি খারাপ হয় তাহলে সেই ধারাবাহিকটি এক সময় শেষ হয়ে যায়।

একটা ধারাবাহিকের টিআরপি ভালো হলে দেখা যায়, প্রথমদিকে সেই ধারাবাহিকের ফ্যান ফলোয়ার্স না হলেও টিআরপির কারণে আস্তে আস্তে প্রচুর মানুষ সেই ধারাবাহিক থেকে সাপোর্ট করতে শুরু করেন অনলাইনে দর্শক সংখ্যা বাড়তে থাকে কিন্তু একটা ধারাবাহিকের প্রোমো দেখে যদি সেই ধারাবাহিকের প্রচুর প্রশংসা করা হয় কিন্তু সেই অনুপাতে যদি ধারাবাহিকটি টিআরপি না পায় তখন সেই ধারাবাহিককে নিয়ে নিন্দা করার জন্য প্রচুর মানুষ জুটে যায়।

প্রচুর মানুষ যেমন টিআরপি না পাওয়া সেই ধারাবাহিকটিকে শেষ করতে বলেন, কিছু মানুষ তেমনি সেই ধারাবাহিকগুলো স্লট চেঞ্জ করতে বলেন, কিছু মানুষ আবার মনে করেন, টিআরপি না পাওয়া সেই ধারাবাহিক গুলো চ্যানেলের ক্ষেত্রে সব থেকে বড় লস তাই যা তা ভাবে গালি মন্দ করতে থাকেন সেই ধারাবাহিক গুলোকে। ঠিক যেমনটা বর্তমানে স্টার জলসার জনপ্রিয় দুই ধারাবাহিকের ক্ষেত্রে হয়।

আরও পড়ুন : মেঘ-নীলের ক্ষতি না করে থামবে না ময়ূরী, বাবাকে জানালো সেই কথা! ভয়ে সেঁধিয়ে গেলো মেঘের মা

স্টার জলসার জনপ্রিয় দুই ধারাবাহিক সন্ধ্যাতারা ও তুঁতে- এই দুই ধারাবাহিকের অভিনেতা-অভিনেত্রী ভালো, কাস্টিং ভালো, ধারাবাহিকের কনসেপ্ট ও মোটামুটি ভালো কিন্তু কোন একটা অজ্ঞাত কারণে এই ধারাবাহিক মানুষ গ্রহণ করেনি।

তাই এই দুই ধারাবাহিক শুরু হওয়ার পর থেকে আজ অবধি স্লট পায়নি। যে কারণে সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“বর্তমানে স্টার জলসার সবথেকে অপয়া দুই সিরিয়াল হলো সন্ধাতারা আর তুঁতে!
প্রাইম টাইমে থেকেও এখনো,অব্দি স্লট পায়নি।

আরও পড়ুন : কথাতে থার্ড পারসন হবে জি বাংলার পিলু!মেঘা আর লিড পেলো না!-আক্ষেপ দর্শকের!

আর সবথেকে বড় কথা হলো এই দুটো সিরিয়াল এর কোয়ালিটি বর্তমানে সবথেকে জঘন্য
যার ফলে দুইটাই প্রথম থেকে এতো জমজমাট হওয়ার পরেও টিআরপি তে আশানুরূপ ফল করতে পারেনি। স্টার জলসার উচিত মিসিং স্ক্রু আর এক্রোপলিশ এই দুইটা প্রোডাকশন হাউজ কে এক্ষুনি বয়কট করা।”

Related Articles