SVFর সবকিছু ভালো থাকলেও একটা জাতের রাইটার নেই! যে কারণে নবাব নন্দিনী, আশেপাশে থাকলে থেকে অনুরাগের ছোঁয়া সবকটার লেখনী মাথা মুন্ডু হীন!
স্টার জলসার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো অনুরাগের ছোঁয়া। এই ধারাবাহিকে দেখা যায় যে, ডাক্তার সূর্য দীপার রূপ দেখে নয় দীপার গুণ দেখে তার প্রেমে পড়ে। দীপাকে সে বিয়ে করে এবং সেনগুপ্ত পরিবারে বউয়ের মর্যাদা দিয়ে নিয়ে যায়, সূর্যের মা লাবণ্য দীপাকে মানতে না পারলেও প্রথম থেকে বরাবর সুর্য দীপার পাশে দাঁড়ায়, এরপর ধারাবাহিকে এন্ট্রি নায়ক খলনায়িকা মিশকা।
সূর্যকে সে পাগলের মতো ভালোবাসে, সূর্যকে নিজের করে পাওয়ার জন্য সে যে কোনো উচ্চতা পর্যন্ত নামতে পারে! তার শয়তানি এবং বদ বুদ্ধি দেখে দর্শক স্তব্ধ হয়ে যান! সূর্য ও দীপাকে আলাদা করার জন্য রীতিমতো চেষ্টা আর কোন ত্রুটি করে না সে। তবুও সূর্য দীপা একে অপরের সাথেই থাকে। এরপর মিশকা সূর্য এবং দীপার মধ্যে ভুল বোঝাবুঝি সৃষ্টি করে ও দীর্ঘ সময়ের দূরত্ব তৈরি করে সে সূর্য ও দীপার মধ্যে।
আরও পড়ুন : বয়কট অনুরাগের ছোঁয়া! সূর্য ইরা জুটি দেখতেই চাইছেন না দর্শক! কী করবেন এবার নির্মাতারা?
তবে দর্শকদের মধ্যে আশা ছিল দিন শেষে সুদীপা জুটি এক হবে। মিশকার ভুল বোঝাবুঝি বুঝিয়ে সূর্যদীপা আবার সাময়িক সময়ের জন্য এক হলেও চিরকালের মতো আলাদা হয়ে যায় সূর্য দীপা। সম্প্রতি এই ধারাবাহিকের প্রোমো তে দেখা যাচ্ছে একটা পরিস্থিতির শিকার হয়ে বাধ্য হয়ে সূর্য বাধ্য হয় ইরার সিঁথি তে সিঁদুর দিতে!
দর্শক বুঝতেই পারছেন দীপা যখন সবটা জানতে পারবে, সে কখনোই আর সূর্যের জীবনে আসতে চাইবে না অর্থাৎ সূর্য দীপার মধ্যে ভাঙন নিশ্চিত।
সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“Svf এর টাকা পয়সা আছে, বাজেট আছে তাই তারা কিপটামি না করে একটা সামান্য সিন এর জন্যও সর্বোচ্চটা দিয়ে দেয়! কিন্তু সব কিছু ভালো থাকলেও তাদের কাছে একটা জাতের রাইটার নাই! নবাব নন্দিনী, রূপসাগরে, তুমি আশেপাশে থাকলে একটারও লেখনী ঠিকঠাক না,পুরা মাথামুন্ডুহীন! তাদের চরিত্র গুলাও Poorly Written!
অনুরাগের ছোঁয়া নেহাত একটা রিমেক ধারাবাহিক ছিল তাই যতদিন গল্প ফলো করেছে ততদিন অত্যধিক জমজমাট+চরিত্র গুলোও স্ট্রং ছিল! যবে থেকে তারা নিজেরা লেখা শুরু করেছে তবে থেকে সিরিয়ালটার মা বোন ১৪ গুষ্টি এক করে দিয়ে একমাত্র দীপা আর মিশকা বাদে সবকটা চরিত্র একদম Poorly Written করে দিয়েছে তারা!
তাহলে তাদের এত পরিশ্রমের ঠিক লাভটা কি যদি তাদের গোড়াই নড়বড়ে থাকে? শাশ্বতী ঘোষ, সৌভিক মজুমদার দুই তিনটা প্রোডাকশন এ লেখালেখি করে! লীনা পিসিও ইদানিং নিজ প্রোডাকশন সহ ছেলের প্রোডাকশনে লিখছে!
তারা একটা জাতের/ঠিকঠাক রাইটার জোগাড় করতে পারছেনা? রিমেক যেহেতু ফলো করবেই না অন্য কাউকে লেখার দায়িত্বটা দিক এগুলো কাদের রাইটার হিসেবে ধরে রাখছে SVF? শাশ্বতী ঘোষ কে কথার পাশাপাশি অনুরাগের গল্প লেখার দায়িত্ব দিলে গল্প আরো সুন্দর হতে পারত ইনি আর যাই হোক Toxic না!
SVF Television Star Jalsha”
