বাংলা সিরিয়াল

পিকলুর সঙ্গে বাড়ি ছাড়বে বর্ষা! রেগে গিয়ে পর্ণাকে চড় মারতে গেলো কৃষ্ণা

পর পর দুই সপাটে টিআরপি তালিকায় এক নম্বরে জী বাংলার নিম ফুলের মধু ধারাবাহিক। এই ধারাবাহিকের গল্প জমে উঠেছে। সিরিয়ালের বর্তমান প্লট অনুযায়ী, বর্ষার জন্য পাত্র দেখেছে কৃষ্ণা। সে চায় না পর্ণার বংশের কেউ তার বাড়ির জামাই হোক। তাই পর্ণাকে, তার শাশুড়ি কৃষ্ণা জানিয়েছে, সে যেনো তার মেয়ের বিয়েতে নাক না গলায়।

এবার বর্ষা আর পিকলুর বিয়ে দিতে প্ল্যান করছে পর্ণা। পর্ণা তার শাশুড়িকে বলে,”এই অন্যায়টা কিন্তু আমি মেনে নেবো না মা। এসব বলে আপনি আমার তার কেটে দিয়েছেন। এবার আমি বর্ষা আর পিকলুর বিয়েটা দিয়েই ছাড়বো। দেখি আপনি কীকরে আমায় আটকান।”

এই শুনে সাংঘাতিক রেগে যায় কৃষ্ণা। বাড়ির সকলের সামনে এসে পর্ণাকে চড় মারতে যায়। এদিকে সৃজন তার মাকে আটকে দেয়। রাগের চোটে সে ভুলেই গেছে, পর্ণার শরীরে দত্ত বাড়ির বংশধর বেড়ে উঠছে।

আরও পড়ুন : কৌশিকীকে ফাঁসাতে মরণফাঁদ পাতল দিব্যা সেন! উৎসব ছাড়া পেতেই এবার জেলযাত্রা কৌশিকীর?

অন্যদিকে অন্যদিকে, সৃজনের বাবা অফিসের কাজ নিয়ে বেশ সমস্যায় রয়েছে। রাঘব নামের এক ব্যক্তির অনেক জনের কাছ থেকে লোন নিয়ে সেই লোন পরিশোধ করেনি। তাকে লোন দিকে ব্যাংকের ক্ষতি হবে। তাই তার লোন নেওয়া আটকাতে চায় সৃজনের বাবা।

সব জানার পরেই চুপ ম্যানেজার। কারণ সেও রাঘবের থেকে টাকা খেয়েছে। লোনের দরখাস্ত গ্রহণ করার জন্য সৃজনের বাবাকে কম্পিউটার খুলে রেখে যেতে বলে ম্যানেজার।

তখনই বর্ষার বিয়ের বিষয়টা জানতে অফিসে আসে পর্ণা আর সৃজন। অফিসে গিয়ে লোনের বিষয়ে সমস্ত কথা সৃজনের বাবা বলে পর্ণাকে। পর্ণা তখন কম্পিউটার বন্ধ করতে বলে তার শশুর মশাইকে।

এদিকে বর্ষা আর পিকলুর বিয়ের কথা শুনে সৃজনের বাবা বলে,”আমি তোমাদের পাশে আছি। বর্ষা যা চায় তাই হবে। ও যদি সত্যি পিকলুকে ভালোবাসে তাহলে ওদের বিয়ে হবে। আমি তার আগে সবটা বর্ষার মুখ থেকে জানতে চাই।”

আরও পড়ুন : ভাঙলেও মচকায় না কোজাগরী! সব বুঝেও বুকে পাথর চাপা রেখে উদ্যলোককে এগিয়ে দিচ্ছে ময়ূরাক্ষীর দিকে!

এরপর সিজনের বাবা বাড়ি ফিরে কৃষ্ণাকে বলে দেয়, বর্ষার অমতে ওর বিয়ে হবে না। সেই শুনে অবাক হয়ে যায় কৃষ্ণা। এদিকে পিকলুকে বর্ষা বলে “চল আমরা পালিয়ে যাই।” কিন্তু তাতে রাজি হয়না পিকলু।

Related Articles