বাংলা সিরিয়াল

নীলু একটা বুড়ি!ওর আগে থেকেই রাইয়ের বোনের প্রতি লোভ ছিলো!ওখুব লোভী মেয়ে-মিঠিঝোরা দেখে কী বলছেন দর্শক?

জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক হলো ‘মিঠিঝোরা’। এই ধারাবাহিকে দেখা যায় যে, রা‌ই এবং শৌর্যের সম্পর্কটা অনেক দিনের। বেশ কয়েক বছর ধরে তারা একে অপরকে ভালোবাসে, কিন্তু কিছু পারিবারিক কারণে তাদের বিয়েটা বার বার পিছিয়ে যাচ্ছিলো, অবশেষে তাদের বিয়ের ডেট ফাইনাল হয় কিন্তু বিয়েটা হয় না, কারণ বিয়ের দিন রাইয়ের বাবা মারা যান।

রাইদের পরিবারে রাইয়ের বাবা ই ছিলেন একমাত্র রোজগেরে ব্যাক্তি, অন্যদিকে রা‌ইদের পরিবারে অনেক সদস্য, রাইরা তিন বোন ও এক বড় দাদা। রাইয়ের দাদা নিজে প্রতিবন্ধী তার স্ত্রী এবং সন্তান আছে,রাইয়ের পিসিও তাদের বাড়িতেই থাকে- বাবার মৃত্যুতে এদেরকে কে দেখবে?

এদের মুখে কে খাবার তুলে দেবে?-অন্যদিকে শৌর্যের বাড়ি থেকে বাড়ির বউয়ের চাকরি করার বিষয়টা মেনে নেয় না কিছুতেই, সব মিলিয়ে রাই সিদ্ধান্ত নেয়,সে এই বিয়ে করবে না।- রাই বিয়ে করবে না এই সিদ্ধান্ত সে নিতেই পারে কিন্তু একই সাথে সে তার বিয়ের মন্ডপে তার জায়গায় কনে সাজিয়ে পাঠিয়ে দেয় তার মেজ বোন নীলুকে।

আরও পড়ুন : ঠিক পিলুর মতোই হবে রামপ্রসাদ! নাম এক থাকলেও রামপ্রসাদে মুখ্য হবে ভবানীর গল্প!

কনে বদলের ব্যাপারটা কেউ জানতে পারে না সিঁদুর দান হওয়ার পর সবাই সব সত্যিটা জানে এবং স্বাভাবিকভাবেই শৌর্যের পরিবার নীলুকে মন থেকে মানতে পারে না এবং শৌর্য বাইরের সকলের সামনে নাটক করলেও মন থেকে সে নীলুকে একদম মানতে পারে না সেটা সে নীলুকে পরিষ্কার বলে দেয়।

এইসব কিছুর জন্য নীলুর জীবনটা পুরোপুরি ঘেঁটে যায়। বিয়ে হওয়ার কারণে সে শৌর্যকে মন থেকে স্বামী হিসেবে মেনে নিয়েছে আর তার ওপর অধিকারও খাটাতে শুরু করে দিয়েছে। কিন্তু শৌর্য নীলুকে কোনোভাবেই মন থেকে মানতে রাজি নয়।

সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“বেচারী নিলুর বর টা বারবার ছুটে যাচ্ছে রায়ের কাছে,খুব কষ্ট বেচারীর বেশি অধিকারবোধ দেখাতে গেছে এখন বর পাওাই দেয়না।নীলুর এতো ভালবাসা তার শোয্য দাদার প্রতি।

আরও পড়ুন : দোষী হলেও ময়ূরীকে দেখে অসহায় লাগছে! এতটা ইমোশনাল স্ক্রিপ্ট না লিখলেও পারতো প্রযোজক!

এখনও দাদা বলছে
রাই এর মা কে আর কী বলবো ডাইনী বুড়ি টা কী রাই এর সৎ মা। এই বেঈমান পরিবারের কে লাওি মারা উচিৎ ছিলো।এদের জন্য রাই কে নিজের জীবন শেষ করলো।নীলু একটা বুড়ি আগে থেকেই রাই এর বর এর প্রতি লোভ ছিলো ওর।লোভী মেয়ে”

Related Articles