২ দিনে বাচ্চা ১০ জির স্পিডে বড় হয়ে, কৃষ্ণাকে জ্বালাতে শুরু করে দিলো! আবার ঈশাও ছাড়া পেয়ে গেল আর কি কি যে দেখতে হবে ভগবান জানে!
জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক ‘নিম ফুলের মধু’ এখানে দেখা যাচ্ছে যে, কৃষ্ণা কোনদিনও চায় নি,তার নাতনি হোক, কিন্তু কৃষ্ণার চওয়াই আর কি যায় আসে! সৃজন আর পর্ণার মেয়েই হয় আর তাদের মেয়ের নাম হয় শ্রীপর্ণা। এই শ্রীপর্ণাকে একদমই মন থেকে মেনে নিতে পারেন না তার ঠাকুমা কৃষ্ণা।
ধারাবাহিকে দেখানো হয় সৃজন পর্নার মেয়ের হাতে খড়ির দিন পুরোহিত না এলে পর্না নিজে হাতে খড়ি দিয়ে দেয়। এরপর গল্প সাত বছর এগিয়ে যায় সাত বছরের সৃজন পর্নার মেয়ে অনেক বড় হয়ে যায়। তার ডাকনাম পুঁটি। ঠাকুমা যেমন তাকে দেখতে পারে না সেও তেমনি ঠাকুমাকে দেখতে পারে না।
আরও পড়ুন : কোজাগরী বাড়ি ছেড়ে চলে যাক তারপর টিটোর কাজও চলে যাক বসু পরিবারের একটা বড় শিক্ষা হোক!-চাইছেন দর্শক
ঠাকুমাকে সে প্রচন্ড জ্বালায় এবং বিরক্ত করে।ধারাবাহিকের এই ১০ জি স্পিড দেখে অবাক দর্শক। তবে সাত বছরে এই দত্ত বাড়িতে অনেক কিছু বদলে গেলেও কৃষ্ণার এতটুকু বদল হলো না, বদল হলো না মৌমিতা অয়নেরও তা নিয়ে দর্শক হতাশ। সোশ্যাল মিডিয়ায় একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“২ দিনে বাচ্চা ১০ জির স্পিডে বড় হয়ে, কৃষ্ণাকে জ্বালাতে শুরু করে দিলো.!
কাজের জন্য জাস্ট ২ দিন সিরিয়ালটা দেখতে পারিনি.! তারপর আজকে দেখি ও মা, পর্নার একটা মেয়ে হয়েছে, সে মেয়ের বয়স আবার ৭ বছর, কিন্তু তাকে এখনো কৃষ্ণা সহ্য করতে পারেনা.! এদিকে সে মেয়ে, মানে পুঁটি, সেও আবার তার ঠাকুমাকে সহ্য করতে পারেনা.! সে তার ঠাকুমাকে প্রচন্ড ভাবে জ্বালায়.! এদিকে দেখি ৭ বছর হয়ে গেলো, অথচ রুচিরা বা বর্ষা কারও কোনো সন্তান হলো না.!
মৌমিতা – অয়নও একই রকম থেকে গেছে.! আবার দেখলাম পর্নার মেয়ের ৭ বছরের জন্মদিনের দিনেই ঈশাও জেল থেকে ছাড়া পেয়ে ফিরে এসেছে.!মানে আরও যে কি কি দেখতে হবে, সেটা একমাত্র ভগবানই জানে, থুড়ি নিম ফুলের মধুর লেখক / লেখিকাই জানে.!”
এই পোস্টটির কমেন্ট বক্সে একজন নেটিজেন লিখেছেন যে,“কিন্তু কৃষ্ণা আর বদলালো না।ঐ ঈশা ও না,মৌমিতা অয়ন ও না।গল্প যা ছিলো তাই আছে”
