জি বাংলার জনপ্রিয় ধারাবাহিক নিম ফুলের মধুতে দেখা যাচ্ছে যে, সাত বছর ধরে ঈশা জেলে ছিলো,এরপর জেল থেকে ছাড়া পেলেই সে পর্ণার ক্ষতি করবার জন্য নতুন করে পরিকল্পনা তৈরি করে।
পাওয়ারের জন্য মন্ত্রী সুকুমারকে বিয়ে করে ঈশা এই বিয়ে আটকানোর অনেক চেষ্টা করে পর্না এবং সৃজন কিন্তু তারা ব্যর্থ হয় পরে দেখা যায় যে শাড়ির অর্ডার দিতে গিয়ে একটা গ্রামে আটকে পড়ে এবং সেখানে ঈশার গুন্ডাদের হাত থেকে সুইটি তাকে বাঁচায়। এরপর সুইটির পরামর্শ এবং পরিকল্পনা অনুযায়ী গ্রামবাসীরা সৃজনের সঙ্গে বিয়ে দিয়ে দেয় সুইটির।
আরও পড়ুন : অগ্নি আর কথা যেন শাহরুখ আর কাজল! দুজনের কেমিস্ট্রি সবার থেকে সুন্দর বলছেন দর্শক!
সবশেষে পর্না মহান হয়ে সুইটি সৃজনকে দত্তবাড়িতে নিয়ে আসে। দত্ত বাড়ির কেউ সুইটিকে মেনে নেয় না এবং কৃষ্ণা নিজে সুইটিকে বেরিয়ে যেতে বলে তখন পর্না বাধা দেয় আর বলে সুইটির একটা কাজ দেখে দেবে তারপর তাকে এই বাড়ি থেকে বের করে দেবে। অন্যদিকে একটা ফাঁকা ঘর পেয়ে বাড়ির লোককে ফোন করে সুইটি। তখন সেখানে জল দিতে আসে পুঁটি এবং সুইটির ব্যবহার দেখে তার মনে সন্দেহ হয়।
পর্ণাকে সবটা বলতে চাইলেও সেই সুযোগ পুঁটি পায় না। অন্যদিকে রুচিরারও সন্দেহ হচ্ছে সুইটির ওপর। সে পর্নাকে সাবধান করলে পর্না বলে দত্ত বাড়ির ক্ষতি করবার চেষ্টা করলে সুইটিকে সে বার করে দেবে।
অন্যদিকে পর্ণা কে একা পেয়ে যেখানে ভালো মানুষ হওয়ার নাটক করে সুইটি অন্যদিকে ঈশার সাথে পরিকল্পনা করে সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী কৃষ্ণার ঘরে গিয়ে কৃষ্ণাকে পর্না ও সৃজনকে আলাদা করার বুদ্ধি দেয় মৌমিতা ও অয়ন। কি মনে হয় অন্যান্য বারের মতো এই বারও কি ঈশার পরিকল্পনা সফল হবে? অবুঝের মত কৃষ্ণা কি আবারও ফেঁসে যাবে ঈশার ষড়যন্ত্রে?
